Quantcast
Viewing all 232 articles
Browse latest View live

বাংলাদেশের ৫০ টি  জনপ্রিয় অনলাইন  খবরের কাগজ সংগ্রহে রাখতে পারেন

জনপ্রিয় অনলাইন  খবরের কাগজ:  আজ বাঙ্গালীরা বাংলাদেশ,কলকাতা্‌, ইন্দিয়ার অন্যান্য অঞ্চল এবং বিশ্বের যেমন এশিয়া, আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য, ইউরো্প‌, আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজীল্যান্ডে বসবাস করছে। জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্র যেমন রাজনীতি, অর্থনীতি, বিনোদন, বিজ্ঞান, রেডিও, টিভি, খেলাধুলা, শিল্প, সংস্কৃতি, কৃষি, ব্লগ, চাকরি, শেয়ার বাজা্‌র ও অন্যান্য প্রয়োজনে সংবাদপত্র পড়তে হয়, সব পেশার মানুষের খবরেরকাগজ প্রয়োজন এবং সংবাদপত্রের প্রয়োজনের চাহিদার জন্য আজ বাংলা সংবাদপত্রের একটি ডিরেক্টরি তৈরি করেছি। অনলাইনে বাংলাদেশের বিভিন্ন বিভাগ যেমন ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর বিভাগের ও ইন্ডিয়ার কলকাতা, ত্রিপুরা, আসাম এবং বিশ্বের যেমন মধ্যপ্রাচ্য, ইউরো্প‌, আমেরিকা,কানাডা,অস্ট্রেলিয়া, নিউজীল্যান্ড ও দূরপ্রাচ্যের সমস্ত বাংলা সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন ও খবরের কাগজ এবং বিশ্বের থেকে আরও বাংলা সংবাদপত্রসমূহ এর একটি শ্রেষ্ঠ সংগ্রহ নিয়ে আসলাম আপনাদের সামনে।

Image may be NSFW.
Clik here to view.
জনপ্রিয় অনলাইন  খবরের কাগজ
জনপ্রিয় অনলাইন খবরের কাগজ

আমাদের অনেক সময় অনেক ওয়েবসাইটে যাওয়ার প্রয়োজন হয়।তেমনি অনলাইন(online) নিউজপেপারগুলি।কোন কারনবশত আমাদের ব্রাইজারে বুকমার্ক করে রাখা খবরের কাগজের ওয়েবসাইটগুলির web address বা ঠিকানা হারিয়ে গেল বা ডিলিট হয়ে গেল।মুশকিল সমস্যায় পড়ে গেলেন?আর চিন্তা করতে হবে না।আপনাদের সাথে আজকে আমি অনেকগুলা জনপ্রিয় বাংলা পত্রিকার লিঙ্ক শেয়ার করবো যেখানে আপনি খুব সহজে রাজনীতি, অর্থনীতি, বিনোদন, বিজ্ঞান, রেডিও, টিভি, খেলাধুলা, শিল্প, সংস্কৃতি, কৃষি, ব্লগ, চাকরি, শেয়ার বাজা্‌র ও অন্যান্য প্রয়োজনে সংবাদ পত্রে পারবেন

 

বাংলাদেশের কিছু জনপ্রিয় অনলাইন  খবরের কাগজ :

  1.          প্রথম আলো
  2.          মানবজমিন
  3.          বিডি নিউজ২৪
  4.          আমার সংবাদ
  5.          আমারদেশ
  6.          আনন্দবাজার
  7.          বাংলাদেশ প্রতিদিন
  8.          ভোরের কাগজ
  9.          নোয়াখালি ওয়েব
  10.          দৈনিক ইনকিলাব
  11.          যায় যায় দিন
  12.          যুগান্তর
  13.          দৈনিক জনকন্ঠ
  14.          কালেরকন্ঠ
  15.          দৈনিক নয়াদিগন্ত
  16.          ইত্তেফাক
  17.          সমকাল
  18.          বাংলানিউজ২৪
  19.          দৈনিক সময়
  20.          বিবিসি বাংলা
  21.          ভোরের কাগজ
  22.          দৈনিক সংগ্রাম
  23.          লাইভ নিউজ৭১
  24.         বাংলা নিউজ ২৪
  25.          ঢাকা নিউজ২৪
  26.          নিউজনেটবিডি
  27.          সংবাদ প্রতিদিন
  28.          করতোয়া
  29.          উত্তরবঙ্গ সংবাদ
  30.          এখন সময়
  31.          সুপ্রভাত বাংলাদেশ
  32.          জাস্ট নিউজ বিডি
  33.          বাংলা  ব্লগ 
  34.          দৈনিক সরেজমিন বার্তা
  35.          আমাদের প্রতিদিন
  36.          টাইমস ওয়ার্ল্ড২৪
  37.          আমাদের সময়
  38.          দৈনিক দিনকাল
  39.          আমাদের বরিশাল
  40.          শীর্ষ নিউজ ডট কম
  41.          দৈনিক আজাদী
  42.          ঢাকা রিপোর্ট২৪ ডট কম
  43.          দৈনিক গনকন্ঠ
  44.          সংবাদ২৪ ডট নেট
  45.          দৈনিক সংবাদ
  46.          বাংলা টাইমস২৪ ডট কম
  47.          নিউজ-বাংলাদেশ ডটকম
  48.          দৈনিক পূর্বান্ঞ্চল
  49.         এসএনএন২৪
  50.        রাইজিংনিউজ২৪
  51.        মর্নিং সান বিডি
  52.      আমাদের অর্থণীতি

যদি ভুলবশত এখানে কোন সংবাদপত্রের লিঙ্ক ঠিকমত কাজ না করে তাহলে অনুগ্রহ করে টিউমেন্ট করে জানান। সেইসাথে আপনার জানা কোন সংবাদপত্রের ওয়েব লিঙ্ক,যা এখানে নেই,টিউমেন্ট করে জানানোর অনুরোধ রইল। ধন্যবাদ

 

 সৌজন্যেঃ Bangla Technology Blog

The post বাংলাদেশের ৫০ টি  জনপ্রিয় অনলাইন  খবরের কাগজ সংগ্রহে রাখতে পারেন appeared first on টেক টিপস বিডি.


অ্যাপ ডেভলপার হওয়ার জন্য ৭টি জরুরী বিষয় জানা প্রয়োজন

গ্লোবালাইজেশনের অনুকরণে বলা যায় এখন মোবালাইজেশনের যুগ। স্মার্টফোনের ব্যবহারে বিশ্ব সবার হাতের মুঠোয়। বিশেষ করে অ্যাপের কারণে সব কিছুই আগের চেয়ে অনেক সহজ।

স্মার্টফোন বা ট্যাব এতটাই কার্যকরি ডিভাইস হয়ে উঠেছে যে, এগুলো দিয়ে কম্পিউটারের প্রায় সব কাজ করা যায়। এটি সম্ভব হয়েছে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপের কল্যাণেই। ডেভেলপারদের ক্লান্তিহীন পরিশ্রম ব্যবহারকারীদের ডিভাইস ব্যবহারে প্রতিনিয়ত অন্য মাত্রা যোগ করছে।

একজন ভালো মানের অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপার হতে হেলে যে সাতটি দরকারি স্কিল আপনার লাগবে তা নিয়ে এ টিউটোরিয়াল।

জাভা
জাভা ও অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট দু’টি অবিচ্ছেদ্য ব্যাপার। অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ বানাতে জাভা জানা জরুরি। আপনি যদি কোনো একটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ভালো করে জানেন, সেক্ষেত্রে জাভাতে সুইচ করা আপনার জন্য কঠিন কিছু হবে না।

জাভার বিশেষ দিক হলো- এটি অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড সাপোর্টেড প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ।

ভালো অ্যাপ ডেভেলপ করতে হলে আপনাকে অবশ্যই জাভাতে সুদক্ষ হতে হবে।

Image may be NSFW.
Clik here to view.
mobile-app-developer

এক্সএমএল জ্ঞান
প্রাথমিকভাবে এক্সএমএল সৃষ্টির পেছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল ডাটা বহন। অ্যান্ড্রয়েডে মূলত এক্সএমএলের ব্যবহার হচ্ছে লেআউট ডিজাইন ও এর মধ্যে অ্যাট্রিবিউট স্থাপনের কাজে।

এ অ্যাট্রিবিউটের ভ্যালুগুলো বহন করে অ্যান্ড্রয়েডের এক্সএমএল। মূলত জাভা যুক্ত থাকে এক্সএমএলের সাথে।

একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপের যেই ইন্টারফেস আমরা দেখতে পারি তা সাধারণত ডিজাইন করা হয় এক্সএমএল দিয়ে ও এর কাজগুলো হয় জাভা প্রোগ্রামিং দিয়ে।

এ কারণে অ্যাপ ডেভেলপরের কাজ করতে গেলে সাধারণভাবে এক্সএমএলের বিষয়ে জ্ঞান থাকতে হবে।

অ্যান্ড্রয়েড এসডিকে
এসডিকে হচ্ছে সফটওয়ার ডেভেলপমেন্ট কিট। এটা মূলত টুলবক্সের মতো। যখন আপনি অ্যান্ড্রয়েড এসডিকে ডাউনলোড করে এতে কাজ করছেন, তখন অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের ক্যামেরা, সাউন্ড, সেন্সর ইত্যাদির মতো টুলসগুলো আপনি ব্যবহার করতে পারবেন।

এসডিকে আসলে অনেকগুলো ক্লাস, যেগুলো এক্সেস করে আমাদের মতো করে অ্যাপ ডেভেলপ করতে পারি।

Image may be NSFW.
Clik here to view.
download (1)

অ্যান্ড্রয়েড স্টুডিও
অ্যান্ড্রয়েড স্টুডিও হচ্ছে একটি আইডিই- ইন্টিগ্রেটেড ডেভেলপমেন্ট এনভায়রনমেন্ট। এটি আসলে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপের এনভায়রনমেন্ট সৃষ্টি করে দেয়, যেখানে ডেভেলপার জাভা কোড, এক্সএমএল কোড লিখতে পারবে।

এ ছাড়া অ্যান্ড্রয়েড স্টুডিওয়ের সঙ্গে অ্যান্ড্রয়েড এসডিকে যুক্ত করিয়ে ভার্চুয়াল ডিভাইস তৈরি করে তাতে ডেভেলপ করতে থাকা অ্যাপ পরীক্ষা করা যায়।

বর্তমানে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপ করতে গেলে অ্যান্ড্রয়েড স্টুডিওয়ের বিকল্প নেই, যদিও আগে ইক্লিপ্স আইডিই-এর সঙ্গে এসডিকে যুক্ত করে করা যেত।

ডেটাবেজ
ডেটাবেজ ডিজাইন ও ডেটাবেজ নিয়ে কাজ করতে পারা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপর। অ্যাপ ডেভেলপ করতে গেলে অনেক সময় বড় পরিমানে ডেটা নিয়ে কাজ করতে হবে। তখন সেগুলোকে স্টোর করা, তারপর রিড ও রাইট করতে জানতে হবে।

তাই ডেটাবেজ সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা ও সেটা নিয়ে কাজ করতে পারার কৌশলগুলো জানা জরুরি।

Image may be NSFW.
Clik here to view.
api-services

এপিআই
এপিআইয়ের পূর্ণরূপ হচ্ছে অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস। অ্যাপ ডেভেলপার হিসেবে কাজ করতে গেলে সার্ভার রিলেটেড কাজ অবশ্যই করতে হবে একজন ডেভেলপারকে।

সার্ভারের সঙ্গে অ্যাপের কমিউনিকেশন করাতে হলে আবশ্যক ব্যপার হচ্ছে এপিআই। সহজ ভাষায় ওয়েবের সঙ্গে অ্যাপের সংযোগ সক্ষমতা হচ্ছে এপিআই।

ডেভেলপার হিসেবে কাজটি জানতেই হবে আপনাকে। তাছাড়া সার্ভার সম্পর্কিত অ্যাপ বানানো সম্ভব হবে না। সার্ভারের সঙ্গে এপিআই দিয়ে যোগাযোগ করার জন্য দুটি পদ্ধতি রয়েছে। এগুলো হচ্ছে- এক্সএমএল পার্সিং ও জেসন পার্সিং।

ম্যাটেরিয়াল ডিজাইন
বড় ডেভেলপমেন্ট কোম্পানিগুলো পণ্যের ম্যাটেরিয়াল ডিজাইন নিয়ে গভীরভাবে খুব একটা চিন্তা করেনি। তবে সম্প্রতি গুগল ম্যাটেরিয়াল ডিজাইন নিয়ে তাদের চিন্তার ব্যাপারটি পরিষ্কার করেছে। টেক জায়ান্টটি তাদের প্রায় সব প্রডাক্টে ম্যাটেরিয়াল ডিজাইন যুক্ত করেছে।

ম্যাটেরিয়াল ডিজাইন হচ্ছে একটি ইন্টারফেসের কম্পোনেন্টগুলো ম্যাটেরিয়ালের মতো দেখাবে, যেগুলোর মিনিমাম একটা ড্রপ শ্যাডো থাকবে।

গুগল যেহেতু ম্যাটেরিয়াল ডিজাইনের দিকে নজর দিচ্ছে, তাই অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপে ভালো করতে হলে এ সম্পর্কে জানা ও তা কাজে প্রয়োগ করার উপায় জানা থাকলে তা বেশ কাজে দেবে।

The post অ্যাপ ডেভলপার হওয়ার জন্য ৭টি জরুরী বিষয় জানা প্রয়োজন appeared first on টেক টিপস বিডি.

ফেসবুক মেসেঞ্জারের কিছু না জানা ফিচার

বিশ্বের অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি মাধ্যম ফেসবুক। আর এই ফেসবুক ম্যাসেঞ্জার প্রায় সবাই ব্যবহার করে থাকেন। তবে ম্যাসেঞ্জারের ব্যবহারবিধি কতজন জানেন?
অনেকে হয় তো শুধু চ্যাটিং পর্যন্তই সীমাবদ্ধ। এর বাইরে অনেকে কিছুই জানেন না। ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে ১৩টি এমন ফিচার রয়েছে যেগুলি সম্পর্কে চট করে টের পাওয়া খুবই মুশকিল। যাঁরা টেকস্যাভি, এ সব তাঁদের বাঁ হাতের খেল হতে পারে।

Image may be NSFW.
Clik here to view.
facebook massenger

তাই বলে সকলেই জানেন, এমনটাও নয়। তাহলে আসুন জেনে নিই কি কি সেগুলো?
১। কোথাও ফেঁসে গিয়েছেন? নিজের লোকেশন জানাতে চান বন্ধুকে? স্রেফ লোকেশন আইকন চাপুন।

২। বন্ধুদের নিজের মতো করে নাম দিতে চান? তা-ও সম্ভব। নোটিফিকেশন্স-এ গেলেই ‘নিকনেম’ অপশন পাবেন। বাকিটা জলবৎ তরলম।
৩। বন্ধুর সঙ্গে দাবা খেলতে চান? চ্যাট বক্সে গিয়ে @fbchess টাইপ করুন।
৪। কেএলএম রয়্যাল ডাচ এয়ারলাইন্স ফেসবুক মেসেঞ্জারের মাধ্যমে বোর্ডিং পাস দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে। শুধু তা-ই নয়, ফ্লাইট সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য পাওয়া যায় মেসেঞ্জারে। কে বলতে পারে, এই রাস্তা অন্য এয়ারলাইন্সগুলি নেবে না?
৫। ফেসবুক মেসেঞ্জারের মাধ্যমে আপনি বন্ধুর হয়ে পেমেন্টও করতে পারেন। তিনটি ডট-এ ক্লিক করে ‘পেমেন্টস’ অপশন বেছে নিন। প্রথমবার
পেমেন্টের জন্য ডেবিট কার্ডের সঙ্গে কানেক্ট করতে হবে।
৬। প্রতিটি কথোপথনের রং পাল্টাতে পারবেন। ‘কনট্যাক্ট’-এ গিয়ে ‘চেঞ্জ কালার’ অপশন পাবেন।
৭। বন্ধুর মন খারাপ? মুড ভাল করতে চান? চ্যাট- এ গিয়ে @dailycute টাইপ করুন। দেখুন কী হয়!
৮। ধরা যাক, স্বামী বা স্ত্রীর পাশে বসে বন্ধুর সঙ্গে তেড়ে তার সমালোচনা করছেন চ্যাটে। মাঝে একবার উঠেছেন, কোনও কাজে গিয়েছেন। প্রিভিউ সমালোচিত ব্যক্তির চোখে পড়ে গেল! ভাবতে পারছেন, কী হবে? সেটিংস-এ যান, নোটিফিকেশনস প্রিভিউ অফ করে দিন।
৯। এবারে একটি বাস্কেটবল ইমোজি পাঠিয়ে দেখুন বন্ধুকে। দু’জনে মিলে খেলতে পারবেন বাস্কেটবল।
১০। এবং সব শেষে, ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ছাড়াই আপনি মেসেঞ্জার ব্যবহার করতে পারেন। মেসেঞ্জার ইনস্টল করে ফোন নম্বর দিয়ে লগ-ইন করুন।””

The post ফেসবুক মেসেঞ্জারের কিছু না জানা ফিচার appeared first on টেক টিপস বিডি.

ফেসবুক থেকে টাকা আয় করা যাবে

ফেসবুকে আপনি জনপ্রিয়? জনপ্রিয়তা কাজে লাগিয়ে ফেসবুক থেকে অর্থ আয়ের সুযোগ পাবেন আপনি। সফল ফেসবুক পোস্টের জন্য শিগগিরই টাকা আয়ের সুযোগ করে দিতে যাচ্ছে ফেসবুক। শিগগিরই এ নিয়ে একটি ফিচার ফেসবুকে দেখা যাবে।
সম্প্রতি ফেসবুক কর্তৃপক্ষ একটি জরিপ চালিয়েছে, যাতে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে যে ফেসবুকে ভেরিফায়েড ব্যবহারকারীদের জন্য অর্থ আয়ের একটি ফিচার চালু করতে পারে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।

Image may be NSFW.
Clik here to view.
facebook income

আইএএনএসের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, ফেসবুকের নতুন ফিচার ব্যবহার করে ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে যে পোস্ট দেওয়া হবে, এতে ‘টিপ জার’ যুক্ত করতে পারবেন ব্যবহারকারী। ওই টিপ জারে পাঠকদের অর্থ দান করার জন্য অনুরোধ করা যাবে।
এখনই সাধারণ ফেসবুক ব্যবহারকারীদের জন্য ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে অর্থ আয়ের কোনো সুযোগ রাখছে না ফেসবুক। তাদের এই ফিচারটি অনেকটাই ইউটিউবে ভিডিও পোস্টের মতো, যেখানে সফল ভিডিও নির্মাতারা বিজ্ঞাপন বাবদ প্রচুর অর্থ আয় করার সুযোগ পান।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলছে, ফেসবুক পোস্ট থেকে অর্থ আয় করার সুযোগ সৃষ্টির বিষয়টি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে, কিন্তু ফেসবুকের সহযোগীদের জন্য দীর্ঘমেয়াদি ও টেকসই অর্থ আয়ের মডেল দাঁড় করানোর বিষয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ। বর্তমানে তাদের কাছ থেকে প্রতিক্রিয়া জানার চেষ্টা করছি।

The post ফেসবুক থেকে টাকা আয় করা যাবে appeared first on টেক টিপস বিডি.

Google adsense সহজে হাতে পাওয়া আর Traffic সমস্যার সমাধান দিলাম আজ । আজ কিছু ট্রিক্স দিয়ে দিলাম আশা করি এই দুইটা নিয়ে আর চিন্তা থাকবে না । মেগা টিউন ।

সম্পূর্ণ পোস্ট পরবেন । এখানে আমি যেটুকু জানি সেটুকুর শর্টকার্ট আর পুরপুরি বলার চেষ্টা করলাম । আশা করি  Google adsense সহজে হাতে পাওয়া আর Traffic নিয়ে কোন সমস্যা হবে না কখনও । বিশেষ করে Traffic নিয়ে সমাধান বেশি দিলাম । কারন Traffic থাকলে যে কোন কিছু জয় করা সম্ভব । আর ফেসবুক মার্কেটিং এর একটা টুল নিয়েও আলোচনা করলাম ।

 

প্রথমে ট্রাফিক সমস্যা সমাধান

 

যেই মুহূর্তে আপনি ট্রাফিক নিয়ে চিন্তাই আছেন আমি ধরে নিলাম আপনি ভাল ভাবে SEO পারেন । আর এটার উপরে ভাল ধারনা না থাকলে আপনি এখনি পোস্ট টা না দেখে চলে যেতে পারেন । আজ আমি শুধু ফেসবুক ট্রাফিক নিয়ে কথা বলব । আর আগামি তে Twitter আর youtube ট্রাফিক নিয়ে আলোচনা করা যাবে । এই তিনটা করতে জানলে আর ইউনিক পোস্ট দিতে পারলে আপনার সাইট ট্রাফিক এর সাগরে ভাসবে ইনশাআল্লাহ্‌ । তবে হ্যাঁ   ট্রিক শেয়ার করছি ভাল কথা কিন্তু এর মানে এই নয় যে আপনি একেবারে শুধু ঘুমাবেন আর হাজার হাজার ভিজিটর আপনার সাইট এ আসবে আর ঘুমাবেন । আপনাকেও পরিশ্রম করতে হবে । তবে ট্রিক গুলো জানা থাকলে সহজ পরিশ্রমে বেশি ভিজিটর আনা সহজ হয়ে যাবে ।

চলুন তাহলে ফেসবুক ট্রাফিক নিয়ে কিছু কথা শেয়ার করা যাক ।

 

যারা এখনও পর্যন্ত তারা যে নিয়ম এ কাজ করছে সেগুলো একটুঁ বলি ।

আপনি ৫ টা আইডি খুললেন । প্রত্যেক টা আইডি কিন্তু আলাদা আলাদা ব্রাউজার এর আলাদা আলদা প্রাইভেট উইন্ডো তে চালু রাখতে হবে । আর হ্যাঁ সব গুলো কিন্তু মেয়ে আইডি আর হট কিছু পিক দিয়ে সাজিয়ে নিবেন । এখন কাজ ফ্রেন্ড বারান আর কিছু গ্রুপ এ অ্যাড হওয়া ।

আপনার কিছু সমালোচনা মুলক পেজ এ খুজে বের করতে হবে । এটা আপনার কাজ । যেমন ধরুন বাংলাদেশে রেডিওমুন্না বা এমন অনেক পেজ আছে যেখানে দেখবেন কিছুক্ষণ পর পর নতুন পোস্ট দেই সেখানে হাজারো লাইক আর কমেন্ট । এমনি কিছু ইন্টারন্যাশনাল পেজ বের করতে হবে যেখানে আপনার কাজ কমেন্ট করা আর অন্ন যারা যারা কমেন্ট করছে সেগুল তে লাইক দেয়া আর কিছু রেপ্লাই দিবেন । দেখবেন অনেক ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট আসা সুরু হইছে ।

আর কিছু হট পাবলিক গ্রুপ খুজে বের করুন যেখানে পোস্ট করলে approve হয়ে যায় । এমন কিছু কিছু গ্রুপ এ অ্যাড হয়ে যান । এর পর সেই গ্রুপ এর বাপ সাইটে দেখবেন মেসেজ অপশন আছে । সেখানে ক্লিক করে ৫০ জনকে সিলেক্ট করুন । তারপর একটা পিক দিয়ে একটা মেসেজ পাঠান । এভাবে ২০০ জনকে পাঠান ।

Image may be NSFW.
Clik here to view.
Capture1

দেখবেন রিকুয়েস্ট আসা সুরু করছে । এভাবে দুই বা তিনটা ভাল গ্রুপে এই কাজ করেন আর কিছু ভাল পেজ এ এমন কমেন্ট এ অই কাজ টা করেন । ভালোভাবে করতে পারলে আশা করা যায় ২ বা ৩ ঘণ্টার মধ্যে ৩০০০ ফ্রেন্ড হয়ে যাবে । আর কিছু গ্রুপেও অ্যাড হয়ে যান ।

 

এভাবে প্রত্যেক টা আইডি তে একি কাজ করেন । ৩ ঘণ্টার মধ্যে ভাল রেজাল্ট পাওয়া সুরু করছেন । এখন কাজ ভালোভাবে মার্কেটিং এর ।

 

আপনার সাইট এর একটা হট টপিক নিয়ে পোস্ট করেন আর সেই পোস্ট টা তে ৫০ জন কে ট্যাগ করেন । কমেন্ট এ ম্যানশন করেন ৫০০ জনকে ।

 

এখন কাজ মেসেজ মার্কেটিং এর । মেসেজ এ গিয়ে থেকে একটা গ্রুপ মেসেজ বক্স ওপেন করেন তারপর ৭০ জন করে এক একটা গ্রুপে অ্যাড করা সুরু করেন । আর এমন একটা মেসেজ দিবেন যারা ঐ গ্রুপ এর ৭০ জন জখন মেসেজ টা দেখবে তারা যেন আপনার ওয়ালে এসে পোস্ট টা দেখার জন্য ক্লিক করে । এভাবে ৭০ জন করে আলাদা আলাদা ৫ টা মেসেজ বক্স ওপেন করে এই কাজ করবেন ।

 

এখন কাজ গ্রুপ মার্কেটিং এর । যে গুলো গ্রুপ এ অ্যাড হয়েছেন সেগুলো তে সুন্দর করে পোস্ট করেন । খুব নিখুঁত ভাবে পোস্ট করতে হবে ।

 

ইভেন্ট এর কাজ এখন । আপনি একটা ইভেন্ট খুলে সেখানে সুন্দর করে পোস্ট আর লিঙ্ক পেস্ট করে ঐ ইভেন্ট এ সবাই কে ইনভাইট করুন । এতে করে যারা যারা ইভেন্ট এ আসবে তাদের মধ্যে কিছু ক্লিক অবশই পাবেন । আপনার টপিক এর উপর কিছু ভাল ইভেন্ট খুজে বের করে ৪ বা ৫ টা তে পোস্ট করুন ।

 

এখন কাজ নিজের গ্রুপে মেম্বার অ্যাড করে । নিজে একটা হট গ্রুপ খুলুন । সেখানে আপনার ফ্রেন্ড গুলো কে অ্যাড করুন । কোন ধরনের স্ক্রিপ্ট দিয়ে অ্যাড করবেন না  তাহলে তাদের কাছে কোন গ্রুপ এ অ্যাড হওয়ার নটিফিকেশন যাবে না । একটা ক্রম এক্সটেনশন আছে সেটা হল এটা খুবই ভাল একটা টুল । কারন এটা যাদের কে গ্রুপ এ অ্যাড করবে তাদের সবার কাছে নটিফিকেশন যাবে । নটিফিকেশন গেলে কিছু লোক গ্রুপে এসে গ্রুপ টা দেখার চেষ্টা করবে । আর তখন আপনি যে গ্রুপে পোস্ট করেছেন সেটা দেখতে পারবে । আর সেখান থেকেও অবশ্যই কিছু ক্লিক পাবেন ।

 

এখন পেজ এর কথায় আসি । একটা পেজ খুললেন । মানে প্রতিদিন পেজ খুলবেন আর সেখানে কিছু পোস্ট করে সবায় কে এক ক্লিকে ইনভাইট করবেন । এতে করে যারা যারা লাইক দিবে তারা অবশ্যই দেখবে আপনার পোস্ট গুলো আর সেখান থেকেও ভাল ক্লিক পাবেন আশা করা যায় ।

 

এভাবে কাজ করলে আশা করা যায় এক একটা আইডি থেকে আপনি মিনিমাম ৫০০ ভিজিটর ড্রাইভ করানো বেপার না । একটা আইডি থেকে ১০০০ ভিজিটর ও ড্রাইভ করানো যায় । সেটা নির্ভর করবে আপনার প্রতিদিন কাজ শেখা আর চর্চা এর উপর । কারন আপনি জখন এগুল করতে যাবেন তখন আরও অজানা জিনিস জানতে পারবেন যেগুলো আপনার আজিবন কাজে দিবে ।

 

তবে আমি কিছু টুল ব্যবহার করি যেগুলো ব্যবহার করে কাজ করা অনেক টা সহজ হয়ে যায় । টুল টার কাজ নিয়ে কিছু কথা বললাম । টুল গুলো নিচে দেয়া হল ।

Group member ad এক ক্লিকে সব মেম্বার কে ম্যনুয়ালি অ্যাড করা যাবে ।
Event Invitation এটা দিয়ে এক ক্লিকে ইনভাইট করতে পারবেন ।
Video Downloader যে কোন ভিডিও ডাউনলোড দিতে পারবেন

Invite all friends in just one click এক ক্লিকে ম্যনুয়ালি সবাই কে ইনভাইট
Group posting টাইম সেট করে দিয়ে আপনি সব গ্রুপে ম্যনুয়ালি পোস্ট করতে পারবেন ।
Group Member Tag দারুন এই একটা টুল । কারন এটা দিয়ে আপনি গ্রুপ এর সব মেম্বার কে কমেন্ট এ ট্যাগ করতে পারবেন । আর এটা করতে গেলে ব্যান হবেন না । কারন অটো ডিলিট করে দিবে টুলটি । কিন্তু নটিফিকেশন যাবে সবার কাছে ।
Add all friends as group admin এটা করলে আপনি যাদের গ্রুপ এর অ্যাডমিন বানালেন ঐ গ্রুপ এ পোস্ট করা মাত্র সবার কাছে নটিফিকেশন যাবে আজিবন ।

Message All Friends at Once
Suggest your friend to another friend
Extraction Group Email

Extraction Friends Email

Extraction Phone number

Unlike All page
Unfriend All

Reject request

Delete all comment at once

and Much More and More

টুল টা দিয়ে অনেক অনেক কাজ অতি সহজে করা যায় Facebook Automation ar Fb Lead এর মত । যদি টুলটির প্রয়োজন হয় তাহলে আমার সাথে কন্টাক্ট করতে পারেন ০১৯৬৫৮০৫০৬৩ । আরও অনেক কথা যেগুলো বলে শেষ করা গেল না ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কে । এগুল আপনি আস্তে আস্তে ব্যবহার করবেন প্র্যাকটিকাল করবেন আর শিখবেন ।

আর ট্রাফিক এর প্রয়োজন হলেও যোগাযোগ করতে পারেন ।

 

 

এখন আসি অ্যাডসেন্স এর বেপারে । একটা কথা বলে রাখি অ্যাডসেন্স বাংলাদেশ থেকে পাওয়া খুব বেশি কঠিন । এখন না বললেই চলে । যাই হক তবুও অ্যাডসেন্স আমরা ব্যবহার করছি । সেটা হল USA অ্যাডসেন্স কারন এটা পাওয়া খুবই সহজ যদি আপনার ভাল কোন গ্রুপ বা USA তে কেও একজন থাকে ।   যারা বাংলাদেশ থেকে অ্যাডসেন্স আইডি বিক্রি করে তারা কোন না কোন গ্রুপ এর সাথে জরিত যারা পিন ভেরিফাই সহ সব কাজ করে দেয় তবে তাদের সাথেও ডিল এর মাদ্ধমে ।

ছোট্ট একটা ট্রিক বলি । যেমন ধরুন আপনি ফাইবার এ একটা পোস্ট করলেন আপনার দরকার অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট । তাহলে সেখান থেকে আমেরিকা সিলেক্ট করে দিয়ে আপনি এই জিনিস টা দিতেও পারেন । আবার ধরুন ওডেস্ক এও এমন কাজ দিয়ে দেশ সিলেক্ট করে দিলেন আমেরিকা তারপর এমন কাজ পোস্ট করলেন এভাবেও পেতে পারেন । এগুলো এভাবে না আসলে ট্রিক এমনি হতে পারে সেটাই বললাম । বা আপনি কিছু গ্রুপ খুজে বের করলেন সেখান থেকেও এই কাজ টা করে নিতেন বাহিরের গ্রুপ এর মেম্বারদের সাথে সম্পর্ক তৈরি করে ।

 

যাই হোক আপনি যেটা করবেন । একটা নিচ নিয়ে সাইট তৈরি করুন খুব ভালোভাবে ইউনিক আর্টিকেল দিন । ভালোভাবে এস ই ও করে হিটলিপ ব্যবহার করে কিছু দিনের মধ্যে আলেক্সা কমান । তারপর আপনার যদি আমেরিকা তে কেও থাকে টার মাদ্ধমে একটা ইমেইল খুলে সেখান থেকে অ্যাপ্লাই করান । দেখবেন কয়েক ঘণ্টার মধ্যে আপ্প্রুভ হয়ে যাবেন । তবে সব কিছু তাঁর কম্পিউটার দিয়েই করতে হবে । কিছু দিনের মধ্যেও আপ্প্রুভ হতে পারেন ।  তারপর অ্যাড কোড নিয়ে এসে বসিয়ে কাজ সুরু করতে পারেন । তারপর ২০ ডোলার পার হলে পিন ভেরিফাই তাঁর ঠিকানা দিয়ে করে নিতে হবে । পিন ভেরিফাই করে নিলেই কাজ শেষ । এখন আপনার কাজ খুব খুব ইউনিক পোস্ট করা অল্প অল্প সুন্দর এস ই ও করা আর সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ভিজিটর ড্রাইভ করানো ।

 

তবে আপনাদের যদি অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট এর প্রয়োজন হয় তাহলে আমি অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট সেল করি আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন । আর ট্রাফিক ও আমরা সেল করে থাকি । আপনার প্রয়োজন হলে যোগাযোগ করতে পারেন । ০১৯৬৫৮০৫০৬৩ আর স্কাইপ এ আমি    Prince.Tuutuul

 

আজকের মত এখানেই শেষ করলাম আগামি তে টুইটার আর ইউটিউব মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা হবে । ভাল থাকবেন ।

 

The post Google adsense সহজে হাতে পাওয়া আর Traffic সমস্যার সমাধান দিলাম আজ । আজ কিছু ট্রিক্স দিয়ে দিলাম আশা করি এই দুইটা নিয়ে আর চিন্তা থাকবে না । মেগা টিউন । appeared first on টেক টিপস বিডি.

কম্পিউটার হঠাৎ রিস্টার্ট নেওয়ার কিছু কারন সমূহ

কম্পিউটার ব্যবহার করতে কে না ভালোবাসে। ছোট-বড় সবাই কম্পিউটার ব্যবহার করে নানান কারণে। আমার মতে যারা কম্পিউটার ব্যবহার করেন তাদের মধ্যে শতকরা ৯৯.৯ মানুষ তাদের কম্পিউটারকে ভালোবাসেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে কম্পিউটার মাঝে মাঝে এমন সব আচার-আচরণ করে যেগুলো সত্যই আমাদের বিরক্তির কারণ হয়ে দাড়ায়। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি কারণ হচ্ছে কম্পিউটার হঠাৎ রির্স্টাট নেওয়া। মুলত এটি বিভিন্ন কারনে হয়ে থাকে। ইনসাআল্লাহ আজকের এই পোষ্টে কম্পিউটার রিস্টার্ট এর কারণ সম্পর্কে আপনাদের কিছুটা জানানোর চেষ্টা করবো।

  • কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ অতিরিক্ত তাপমাত্রা কম্পিউটার রিস্টার্টের একটি অন্যতম প্রধান কারণ। এতে প্রসেসর তাপমাত্রা অপসারণ করতে পারে না। প্রসেসর একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রার পর তার স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা বন্ধ করে দেয়। ফলে কম্পিউটার রিস্টার্ট হয়। তাই কম্পিউটারের আশপাশে পর্যাপ্ত খোলা জায়গা রাখা ভালো, যাতে গরম হাওয়া বের হয়ে যেতে পারে।
  • RAM এর কারণেও কম্পিউটার রিস্টার্ট করতে পারে। ধরুন যে RAM কম্পিউটারে লাগানো আছে তা আপনার মাদারবোর্ড সাপোর্ট করে না, স্পিড ম্যাচ হচ্ছে না কিংবা RAM এর চিপ নষ্ট থাকতে পারে। এসব কারণে কম্পিউটার রিস্টার্ট হতে পারে।
  • হার্ডডিস্কে ব্যাড সেক্টর পড়লে এবং সেখান থেকে ডাটা রিড করার চেষ্টা করলে কম্পিউটার রিস্টার্ট কিংবা হ্যাং হতে পারে। এই সমস্যা সমাধানের জন্য স্ক্যানডিস্ক দিয়ে স্ক্যান করে ব্যাড সেক্টর ফিক্স করা যায়। হার্ডডিস্ক অতিরিক্ত গরম হয়ে গেলেও কম্পিউটার রিস্টার্ট হতে পারে। অনেক সময় হার্ডডিস্কে এরর থাকে। এটিও রিস্টার্টের একটা কারণ।
  • ইউএসবি ডিভাইস কম্পিউটারে যুক্ত করলে কম্পিউটার রিস্টার্ট হয়। তবে বেশিরভাগ সময় এই কাজ করার আগে অপারেটিং সিস্টেম অনুমতি চাইবে। তবে ওই ডিভাইসটি সমস্যাযুক্ত হলে কম্পিউটার বারবার রিস্টার্ট হবে।
  • বিভিন্ন কারণে অপারেটিং সিস্টেম ক্র্যাশ করে ফলে অপারেটিং সিস্টেম চালু হতে পারে না এবং নতুন করে চালু হওয়ার চেষ্টা করে। তাছাড়া কোনো জটিল সমস্যা হলেও অপারেটিং সিস্টেম রিস্টার্ট হতে পারে।
  • বিভিন্ন হার্ডওয়্যার সঠিকভাবে কানেক্টেড না থাকলে বা লুস কানেক্টেড থাকলে কিংবা সমস্যাযুক্ত থাকলেও কম্পিউটার রিস্টার্ট হতে পারে।
  • বিভিন্ন ভাইরাসের জন্যও কম্পিউটার রিস্টার্ট হতে পারে। তাই ভালো একটা এন্টিভাইরাস ব্যবহার করা জরুরি।
  • প্রয়োজনে কোন দক্ষ কম্পিউটার এক্সপার্ট এর কাছে আপনার কম্পিউটারটি নিয়ে যান।

যদি লেখাটি ভাল লেগে থাকে তাহলে দয়া করে পোষ্টটি প্রমোট করেন। শেয়ার করুন আপনার ফেসবুক টাইমলাইনে। ধন্যবাদ সবাইকে।

The post কম্পিউটার হঠাৎ রিস্টার্ট নেওয়ার কিছু কারন সমূহ appeared first on টেক টিপস বিডি.

ফ্রীতে নিয়ে নিন গুগুল প্লে বা আইটিউন্স গিফট কার্ড

আপনারা যারা Android ও iOS ইউজার তাদের জন্য এই পোস্ট। প্রথমেই বলে রাখা ভালো Google Play/iTunes গিফট কার্ডের মাধ্যমে আপনি Google Play/App Store থেকে যেকোন পেইড অ্যাপস, ইন অ্যাপ পারচেস সহ সব কিছু কিনতে পারবেন।

 

Image may be NSFW.
Clik here to view.
Google-Play-Gift-Card_US_00.800

 

আজকে আমরা দেখবো কি করে freemyapps ব্যাবহার করে শুধু মাত্র অ্যাপ ডাউনলোড করেই আইটিউন্স, গুগল প্লে, অ্যামাজন গিফট কার্ড সহ ভিসা প্রিপেইড কার্ড সংগ্রহ করবেন। অ্যাপল ইউযারদের freemyapps এ app download credit সংগ্রহ এবং Redeem করার জন্য আপনার iTunes Account টি অবশ্যই U.S.A’র হতে হবে।


অ্যান্ড্রয়েড ইউজারদের যা যা থাকা লাগবেঃ
Android version 2.3 অথবা পরবর্তী ভার্সন এবং আপনার ফেসবুক একাউন্ট-টিতে অবশ্যই ইমেইল দেওয়া থাকতে হবে।

অ্যাপল ইউজারদের যা যা থাকা লাগবেঃ iOS 6 or later, Non Jailbroken আইফোন/আইপেড/আইপড এবং আপনার ফেসবুক একাউন্ট-টিতে অবশ্যই ইমেইল দেওয়া থাকতে হবে।

Image may be NSFW.
Clik here to view.
1

উপরের ছবিতে দেখুন freemyapps এর মাধ্যমে  3000 credits জমা হলেই আপনি $10 ডলার মূল্যের গুগল প্লে গিফট কার্ড, আইটিউন্স গিফট কার্ড, অ্যামাজন গিফট কার্ড, ভিসা প্রিপেইড কার্ড, সনি প্লে স্টেশন, স্কাইপ সহ আরও অনেক ধরনের গিফট কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন।

নিচে দেয়া ছবিগুলোতে দেখুন, ৩০০০ ক্রেডিটস freemyapps এ জমানোর পর আমি  $10 এর আইটিউন্স গিফট  Card রিডিম করেছি। সবশেষ ছবিতে দেখুন আইটিউন্স একাউন্টে এখন $10.00 ডলার ক্রেডিট জমা দেখাচ্ছে। অ্যান্ড্রয়েড ইউজাররা শুধু আইটিউন্স এর পরিবর্তে গুগল প্লে গিফট কার্ড রিডিম করবেন, বাকি সব মোটামুটি একই !!!

Image may be NSFW.
Clik here to view.
2

এবার আসুন শিখে নেই কীভাবে আয় করবেনঃ

১. প্রথমে আপনার ডিভাইসের (Android/iPhone/iPad/iPod) default Browser থেকে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে প্রবেশ করুন। অ্যাপল ইউজার হলে Profile ইন্সটল করতে বলা হলে সেটি ইন্সটল করুন। চিন্তা করবেন না এটা Verified. (Android ইউজারদের google play থেকে ইন্সটল করতে বলা হবে)

এই লিঙ্কে ক্লিক করে প্রবেশ করুন 

২. তারপর যে ওয়েবসাইটটি চালু হবে তা একটু স্ক্রল করে নিচের দিকে যান। গেলে নিচের ছবির মতো দেখতে পাবেন। আপনি যদি Android ব্যবহারকারী হন তাহলে ডান দিকের Google Play বাটনটিতে ক্লিক করলে আপনাকে গুগল প্লে-তে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। আর iPhone ব্যবহারকারীরা বাম দিকের বাটনটিতে ক্লিক করে আইটিউন্স থেকে ইনস্টল করে নিন। তারপর অ্যাপসটি ডাউনলোড করে চালু করবেন।

Image may be NSFW.
Clik here to view.
3-b

৩. নিচের ছবির মতো Freemyapps ওপেন করার পর দেখবেন App offer এর ভিতর কত গুলো অ্যাপ আছে এবং তার পাশে credits দেয়া আছে। আর সেই অ্যাপ ডাউনলোড করার পর ৩০/৬০ সেকেন্ড শুধু আপনাকে খেলতে/ইউজ করতে হবে।যার মাধ্যমে আপনার Credits জমা হবে। তবে আগেই বলে রাখি আপনি যদি আগে কখনও ওই অ্যাপটি ডাউনলোড করে থাকেন তাহলে কোণো Credit পাবেন না। Credit পাওয়ার পর উক্ত অ্যাপটি ডিলিট করে দিলেও কোন প্রবলেম নেই। আর এভাবেই অ্যাপ ডাউনলোড করে করে আপনি Credit সংগ্রহ করবেন। Freemyappps এ প্রতিটি অ্যাপ ডাউনলোড করার জন্য আপনাকে মোটামূটি ১০০/২০০ Credits দিয়ে থাকে।

 

Image may be NSFW.
Clik here to view.
3-ৃ

৪. Sponsor App offer এর পয়েন্ট নিতান্তই কম হলে অ্যাপ স্টোর/গুগল প্লে থেকে যেকোনো VPN Apps ইন্সটল করে  US region ইউজ করতে পারেন, তাহলে অনেক ভাল APP Offer পাবেন ।VPN এর জন্য অ্যাপল ইউজাররা Hotspot Shield VPN for iPhone এবং Android ইউজাররাZenMate অ্যাপটি ইন্সটাল করুন, অথবা AppStore/Google Play থেকে নিজেরাই খুজে ইন্সটল করুন। আর সবসময় VPN App ইউজ করতে না চাইলে সেক্ষেত্রে just freemyapps ওপেন করার পুরবে VPN Apps Connect করে নিবেন।

৫. App offer যেহেতু সবসময় থাকে না তাই দিনে ২/১ বার Freemyapps ওপেন করে চেক করবেন আর নতুন কোন Sponsor App Offer থাকলে ডাউনলোড করবেন।

এখন পর্যন্ত এটি ব্যবহার করে প্রায় ৫০+ জনের বেশী আমার ব্যক্তিগত / সোস্যাল বন্ধুরা কমপক্ষে $10 – $50 ডলারের  iTunes Gift card, Google Play Store Redeem পেয়েছেন বলে আমাকে জানিয়েছেন।

আর তাই আপনাদের মাঝে এটি শেয়ার করা। আপনার কাজে লাগলে লেখাটি অবশ্যই শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কাছে ছড়িয়ে দিন। কোন মতামত বা প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে  জানাতে পারেন।

The post ফ্রীতে নিয়ে নিন গুগুল প্লে বা আইটিউন্স গিফট কার্ড appeared first on টেক টিপস বিডি.

ফেসবুক ব্যবহারের সরকারী নীতিমালা প্রণয়ন

দেশে প্রথমবারের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারের নিয়ম-কানুন ঘোষণা করলো সরকার। রোববার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে ‘সরকারি প্রতিষ্ঠানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার নির্দেশিকা-২০১৬’ জারি করা হয়।

৬ পৃষ্ঠার নির্দেশিকায় ফেসবুক ছাড়া আরও ১০টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারের বিস্তারিত গাইডলাইন প্রকাশ করেছে। একই সাথে বছর শেষে মূল্যায়নের ভিত্তিতে কার্যকর ব্যবহারকারীকে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে পুরস্কার বা স্বীকৃতি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। সরকারিভাবে প্রকাশ করা এসব গাইডলাইন শুধুমাত্র সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য করা হয়েছে।

Image may be NSFW.
Clik here to view.
terms-and-conditions-facebook-655x300

নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, কোনো সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগতে পারে বা ধর্মনিরপেক্ষতার নীতি পরিপন্থী কোনো কনটেন্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করা যাবে না। জনমনে অসন্তোষ বা অপ্রীতিকর মনোভাব সৃষ্টি করতে পারে এমন কনটেন্ট প্রকাশ করতে নিষেধ করা হয়েছে এতে। এ ছাড়া বাংলাদেশে বসবাসকারী ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী বা সম্প্রদায়ের প্রতি বৈষম্যমূলক বা হেয় প্রতিপন্নমূলক কনটেন্ট প্রকাশ করা যাবে না। কোনো ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা রাষ্ট্রকে হেয় প্রতিপন্ন করে এবং লিঙ্গ বৈষম্য বা এ সংক্রান্ত বিতর্কিত কোনো কনটেন্ট প্রকাশ করা যাবে না বলে নির্দেশিকায় বলা হয়েছে।

নির্দেশনা অনুযায়ী, দাপ্তরিক যোগাযোগ ও মতবিনিময়, সমস্যা পর্যালোচনা ও সমাধান, জনসচেতনতা ও প্রচারণা, নাগরিকসেবা সহজ করা ও উদ্ভাবন, সিদ্ধান্তগ্রহণ ও নীতি নির্ধারণী প্রক্রিয়ায় জনগণের অংশগ্রহণ, জনবান্ধব প্রশাসন ব্যবহার নিশ্চিত করা এবং সেবাগ্রহীতার অভিযোগ নিষ্পত্তিতে সরকারি অফিসগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করতে পারবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অ্যাকাউন্ট পরিচালনার নির্দেশনায় বলা হয়, অ্যাকাউন্টে কোন ব্যক্তিগত ছবি ব্যবহার করা যাবে না। প্রতিষ্ঠানের কোন দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি বা তিন থেকে পাঁচজনের একটি মডারেটর দল থাকবে। সরকারের কর্মচারীদের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টকে এই নির্দেশনার বাইরে রাখা হলেও ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট পরিচালনায় দায়িত্বশীল আচরণ ও অনুশাসন মেনে চলতে নির্দেশনা এসেছে।

নির্দেশিকা অনুযায়ী, সরকারি প্রতিষ্ঠানকে তিন মাসে একবার নিজ দপ্তরের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারের অগ্রগতি ও কার্যকারিতা পর্যালোচনা করতে হবে। বছর শেষে মূল্যায়নের ভিত্তিতে কার্যকর ব্যবহারকারীকে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে পুরস্কার বা স্বীকৃতির ব্যবস্থা রাখা যেতে পারে। সেরা পোস্ট, সেরা কমেন্ট, সেরা পেইজ, সেরা নাগরিক সমস্য উপস্থাপক, সেরা সমাধান এবং সেরা প্রচারকে বিবেচনায় নিয়ে পুরস্কার দেওয়া যেতে পারে বলে নির্দেশনায় বলা হয়েছে।

নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ৪২ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহার করে। এর মধ্যে ২৯ শতাংশ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যুক্ত আছেন। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের ৮০ শতাংশ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করেন। আর আট শতাধিক সরকারি অফিসে দাপ্তরিক কাজে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবহার হচ্ছে। সরকারি প্রতিষ্ঠানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে সরকারি প্রতিষ্ঠান ও কর্মচারীদের করণীয় ও বর্জনীয় নির্ধারণ এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা নিশ্চিত করতে নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অ্যাকাউন্ট পরিচালনার বিষয়ে বলা হয়েছে, অ্যাকাউন্টে কোনো ব্যক্তিগত ছবি ব্যবহার করা যাবে না। প্রতিষ্ঠানের কোনো দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি বা ৩ থেকে ৫ জনের একটি মডারেটর দল থাকবে। সরকারের কর্মচারীদের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টকে এই নির্দেশনার বাইরে রাখা হলেও ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট পরিচালনায় দায়িত্বশীল আচরণ ও অনুশাসন মেনে চলতে নির্দেশনা এসেছে।

এ ছাড়া কনটেন্ট ও বন্ধু নির্বাচনে সতর্কতা অবলম্বন এবং অপ্রয়োজনীয় ট্যাগিং না করতেও সরকারি কর্মচারীদের পরামর্শ দেয়া হয়েছে। নির্দেশনা অনুযায়ী, কোনো প্রতিষ্ঠানের পক্ষে মডারেটরকে তাদের পেজ সপ্তাহে কমপক্ষে দুইবার হালনাগাদ করতে হবে। জাতীয় ঐক্য ও চেতনা পরিপন্থী কোনো কনটেন্ট প্রকাশ করা যাবে না। সরকারি প্রতিষ্ঠানকে তিন মাসে একবার নিজ দফতরের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারের অগ্রগতি ও কার্যকারিতা পর্যালোচনা করতে হবে, বছর শেষে মূল্যায়নের ভিত্তিতে কার্যকর ব্যবহারকারীকে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে পুরস্কার বা স্বীকৃতির ব্যবস্থা রাখা যেতে পারে। সেরা পোস্ট, সেরা কমেন্ট, সেরা পেজ, সেরা নাগরিক সমস্যা উপস্থাপক, সেরা সমাধান এবং সেরা প্রচারকে বিবেচনায় নিয়ে পুরস্কার দেয়া যেতে পারে বলেও নির্দেশনায় বলা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ফেসবুক ছাড়াও আরো ১০টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম (ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব, স্কাইপ, গুগ্ল্ প্লাস, ইমো, ভাইবার, লিংক্ড্ইন, ইনস্টাগ্রাম, পিন্টারেস্ট ও হোয়াট্স্অ্যাপ)কে এ নির্দেশনার অন্তর্ভুক্ত করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। এর আগে গত ৪ নভেম্বর মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দায়িত্বশীল আচরণের আহ্বান জানিয়ে নির্দেশনা জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। ওই নির্দেশনা অনুযায়ী, মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের নিজের ফেইসবুক পাতায় ‘একান্ত ব্যক্তিগত’ কোন বিষয় প্রকাশে নিষেধজ্ঞা রয়েছে।

The post ফেসবুক ব্যবহারের সরকারী নীতিমালা প্রণয়ন appeared first on টেক টিপস বিডি.


এবার রবি দিয়ে ছবি সহ ফ্রি ফেসবুক চালান নতুন সেটিং দিয়ে !!

আজ আমি আপনাদের শিখাবো কী ভাবে রবি
দিয়ে ছবি সহ ফ্রি ফেসবুক চালাবেন, প্রথমে
নিচের মত সেটিং করে নেন,
Name – free fb
Apn- wap
Proxy – খালি থাকবে
Port – খালি থাকবে
এবার আপনার ওপরা মিনি তে যেয়ে
www.fb.com যান আর আনলিমিটেড ফ্রি
ফেসবুক চালাতে থাকুন’
সৌজন্য TopTuneBD.Com

The post এবার রবি দিয়ে ছবি সহ ফ্রি ফেসবুক চালান নতুন সেটিং দিয়ে !! appeared first on টেক টিপস বিডি.

Microsoft word shortcut list

Microsoft word shortcut list নিয়ে আলোচনা করার আর তেমন প্রয়োজন নেই, কারন এটা সবাই জানেন মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর ব্যবহার করেন না এমন ইউজার কম আছেন। ভাল কাজর জন্য খুবি গুরুত্বপূ হচ্ছে গতি তাই Microsoft word shortcut list জানে রাখা যথেস্ট দরকার।

Here Is some of Microsoft Word shortcut List which helps to speedy works. You should download this file for Backup.

Image may be NSFW.
Clik here to view.
ms

নিচে কিছু কিবোর্ড শর্টকাট দেয়া হল এগুলো আপনার Microsoft Word এর কাজকে দ্রুত করতে সাহায্য করবে।
Ctrl+A= ফাইলের সব কিছু সিলেক্ট করা।
Ctrl+B= সিলেক্ট করা টেক্সটকে বোল্ড করা।
Ctrl+C= সিলেক্ট করা যে কোন কিছু কপি করা।
Ctrl+D= ফন্ট ডায়ালক বক্স দেখাবে।
Ctrl+E= সিলেক্ট করা টেক্সটকে পৃষ্ঠার মাঝে নিতে।
Ctrl+F= ফাইন্ড এন্ড রিপ্লেস ডায়ালক বক্স থেকে কোন টেক্সট খুজে বের করা।
Ctrl+G= নির্দিষ্ট পৃষ্ঠায় যাবার জন্য ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+H= ফাইন্ড এন্ড রিপ্লেস ডায়ালগ বক্স থেকে কোন টেক্সট রিপ্লেস করার জন্য।
Ctrl+I= সিলেক্ট করা টেক্সটকে ইটালিক/ বাঁকা করতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+J= টেক্সট জাস্টিফাই করতে ব্যবহৃত।
Ctrl+K= সিলেক্ট করা যে কোন কিছু লিংক করতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+L= টেক্সট পৃষ্ঠার/টেক্সট বক্সের বাম দিকে নিতে।
Ctrl+M= টেক্সট এর নির্দিষ্ট স্থান বাম দিকে ফাঁকা করতে ব্যবহৃত এটি ট্যাব এর ন্যায় কাজ করে।
Ctrl+N= নতুন ডকুমেন্ট ফাইল খুলতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+O= পুরাতন বা সেভ করা ফাইল খুলতে ।
Ctrl+P= প্রিন্ট ডায়ালগ বক্স দেখাবার জন্য ব্যবহৃত।
Ctrl+R= টেক্সট পৃষ্ঠার/টেক্সট বক্সের ডান দিকে নিতে।
Ctrl+S= নতুন ফাইল সেভ বা পুরাতন ফাইলের সংযোজন অংশ সেভ করতে ব্যবহৃত।
Ctrl+T= সাধারণ টেক্সট নাম্বারিং এর জন্য সাহায্যে করে বাম থেকে দ্বিতীয় লাইন থেকে নির্দিষ্ট স্থান দূরে সরে যাবে।
Ctrl+U= টেক্সট এর নীচে দাগ দিতে ব্যবহৃত।
Ctrl+V= কপি করা যে কোন কিছু পেষ্ট করতে ব্যবহৃত।
Ctrl+W= প্রোগ্রাম বন্ধ না করে নির্দিষ্ট ডকুমেন্ট বন্ধ করতে ব্যবহৃত।
Ctrl+X= সিলেক্ট করা যে কোন কিছুকে কাট করতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+Y= পরবর্তী কাজ সমূহে চলে যাবার জন্য।
Ctrl+Z= পূর্ববর্তী কাজ সমূহে চলে যাবার জন্য।

Please Download this Post – Click on download pDF and you can access Microsoft word shortcut list in your device. Thanks For Reading my post. Please comment how is this article.

Don’t forget to Share Microsoft word shortcut list for your Friends.

 

The post Microsoft word shortcut list appeared first on টেক টিপস বিডি.

সকল ব্রাউজারে কাজ করে এমন কিছু কি-বোর্ড শর্টকাট

ইন্টারনেট জগতে প্রবেশের অন্যতম মাধ্যম হলো ওয়েব ব্রাউজার। এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে ভার্চুয়াল বিশ্বে প্রবেশ করা যায়। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নানা ফিচার সমৃদ্ধ ব্রাউজার উন্মুক্ত করেছে ব্যবহারকারীদের জন্য। এর মধ্যে গুগলের ক্রোম, অ্যাপলের সাফারি, মজিলা, ইউসিসহ নানা ব্রাউজার।

 

ভিন্ন ভিন্ন ব্রাউজার ব্যবহার করতে গেলে এর কমান্ডের ক্ষেত্রে ভিন্নতা থাকলেও কিছু কিবোর্ড শর্টকাট । তেমনি প্রয়োজনীয় কিবোর্ড শর্টকাটগুলো এই টিউটোরিয়ালে তুলে ধরা হলো।

Image may be NSFW.
Clik here to view.
keybard-techshohor

অনেক সময় কাজের মধ্যে ব্রাউজারের পাঁচ-ছয়ের বেশি ট্যাব খোলা হয়। মাউসের সাহায্যে এক ট্যাব থেকে আরেক ট্যাবে যেতে কিছুটা সময়ের প্রয়োজন হয়। তবে কি-বোর্ড শর্টকাট জানা থাকলে সহজেই ট্যাব পরিবর্তন করা যায়। এর জন্য Ctrl+1-2 এখানে ‘2’ এর স্থানে যে ট্যাবের নম্বর দেয়া হবে সেই ট্যাব চালু হবে। উদাহরণ স্বরূপ  যদি ৬ নম্বর ট্যাবে যেতে হয় ‘Ctrl+1-6’ টাইপ করতে হবে।

সর্বশেষ ট্যাব যেতে হলে Ctrl+9 এ যেতে চাপতে হবে। নতুন ট্যাব চালু করতে Ctrl+T চাপতে হবে।

লিংকে নতুন একটি ব্রাউজার উইন্ডোতে ওপেন করতে Shift+Left চাপতে হবে।

Ctrl এবং +  ক্লিক  যেকোনো ওয়েব পেইজ জুম করা যাবে। চাইলে Ctrl এবং মাউসে স্ক্রল উপরের দিকে করে জুম করা যাবে। জুম আউট করতে Ctrl এবং – এবং  Ctrl এবং মাউসের স্ক্রল নিচের দিকে নিতে হবে।

ওয়েব ব্রাউজারের ডিফল্টভাবে যতটুকু জুম ছিল ততটুকু ফিরিয়ে আনতে Ctrl+0 চাপতে হবে। পুরো পর্দা বা ফুল স্ক্রিন মোডে যেতে F11 ক্লিক করতে হবে।

কোনো কিছু সার্চ করতে ওয়েব ব্রাউজারে গিয়ে Ctrl+K বা Ctrl+E লিখে সার্চ করতে পারবেন।

অফিস বা বাসায় অনেক সময় ব্রাউজিং হিস্টোরি মুছে ফেলা প্রয়োজন হয়। সেক্ষেত্রে হিস্টোরি মুছে ফেলার জন্যে Ctrl+Shift+Del চাপলে ওই অপশনটি দেখাবে।

The post সকল ব্রাউজারে কাজ করে এমন কিছু কি-বোর্ড শর্টকাট appeared first on টেক টিপস বিডি.

ফেসবুকের বিজ্ঞাপন বন্ধ করুন

বন্ধু-স্বজনদের সংস্পর্শে থাকতে ফেইসবুকের কোনো তুলনা নেই। জনপ্রিয় এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটি ব্যবহার করা যায় একেবারে বিনামূল্যে!

আসলেই কি তাই? ফেইসবুক কি বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়? না। ফেইসবুক আপনার দেয়া বিভিন্ন তথ্য বিজ্ঞাপন দাতাদের সরবরাহ করে। আর বিজ্ঞাপন দাতারা সেসব তথ্যের ওপর ভিত্তিতে আপনাকে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন সরবরাহ করে।

বিজ্ঞাপন দাতা, ফেইসবুকের অ্যাপ ডেভলপার এবং টেক পার্টনাররা আপনার নাম, ফোন নম্বর, কোথায় কাজ করেন, কোথায় বসবাস করেন ইত্যাদি তথ্য জেনে ফেলেন। তবে আপনি একটু সতর্ক থাকলেই এই ঝামেলা এড়াতে পারবেন।

এজন্য প্রথমে ফেইসবুক প্রোফাইল থেকে সেটিংস অপশনে যেতে হবে।

Image may be NSFW.
Clik here to view.
2-go-to-the-settings.jpg

এরপর বাম দিক থেকে অ্যাডস এ ক্লিক করতে হবে।

Image may be NSFW.
Clik here to view.
3-click-on-the-ads-button.jpg

অ্যাডে ক্লিক করার পর ডান দিকে এডিট অপশন আসবে।

Image may be NSFW.
Clik here to view.
4-in-each-section-of-ads-click-on-the-edit-buttons.jpg

এডিট অপশনের নিচের দিকের ইনক্লুড মাই সোশ্যাল অ্যাকশন উইথ অ্যাডভার্টস এ গিয়ে নো ওয়ান সিলেক্ট করতে হবে।

Image may be NSFW.
Clik here to view.
f

একইভাবে সেটিংস অপশন থেকে অ্যাপস অপশনে গিয়ে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপগুলো রিমুভ করে দিয়ে থাকতে পারেন নিরাপদে।

Image may be NSFW.
Clik here to view.
10-once-youre-in-the-settings-go-to-apps.jpg

The post ফেসবুকের বিজ্ঞাপন বন্ধ করুন appeared first on টেক টিপস বিডি.

সিম নিবন্ধনের সময় বাড়ল ৪৫০ দিন!!! নিবন্ধন বাকি আছে ৩ কোটি প্রায়

বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধনের সময় আজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তা বৃদ্ধি করা হয়েছে ৪৫০ দিনের জন্য। প্রথম দফায় সময় বৃদ্ধি করার সময় বলা হয়েছিল ৩১ মের মধ্যে সিম নিবন্ধন না করা হলে প্রথম দুই মাস সিম তোলা বা নিবন্ধন করা যাবে না। তবে নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী কোন শর্ত ছাড়া ৪৫০ দিনের মধ্যে যেকোন সময় সিম নিবন্ধন করলেই তা সচল হয়ে যাবে।

সোমবার রাতে বিটিআরসি সিস্টেমস অ্যান্ড সার্ভিসেস বিভাগের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জুলফিকার স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এক জুন শূন্য ঘণ্টা থেকে অনিবন্ধিত সব সিম বন্ধ হয়ে যাবে। তবে ৩১ মে’র পর অনিবন্ধিত সিম নিষ্ক্রিয় হয়ে যাওয়ার দিন থেকে পরবর্তী ৪৫০ দিনের মধ্যে বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করে সংযোগ পুনরায় চালু করতে পারবেন গ্রাহকরা।

বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে ভেরিফিকেশন না হওয়ায় নিষ্ক্রিয় সংযোগ ও জাতীয় পরিচয়পত্রের পরিবর্তে অনুমোদিত অন্যান্য পরিচয়পত্র (পাসপোর্ট/ড্রাইভিং লাইসেন্স/জন্ম নিবন্ধন সনদ) ব্যবহার করে ছয় মাসের জন্য নিবন্ধিত সংযোগের মেয়াদ শেষ হওয়ার কারণে নিষ্ক্রিয় সংযোগ- উভয় ক্ষেত্রেই পুনরায় চালুর জন্য চারটি পদ্ধতি অনুসরণ করার নির্দেশনা দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

অপারেটরদের দেওয়া ওই নির্দেশনায় বলা হয়, বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন সম্পন্ন না হওয়ার কারণে নিষ্ক্রিয় করার দিন থেকে পরবর্তী ৪৫০ দিনের জন্য ওই গ্রাহক নিষ্ক্রিয় সংযোগটি বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন সঠিকভাবে সম্পন্ন করা সাপেক্ষে পুনরায় চালু করতে পারবেন। ৪৫০ দিন পার হওয়ার পর অপারেটর একটি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সংযোগটি পুনরায় বিক্রি করার ঘোষণা দেবে। ঘোষণার ৯০ দিনের মধ্যে সংযোগটি বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন সঠিকভাবে সম্পন্ন করা সাপেক্ষে পুনরায় চালু করতে পারবেন গ্রাহক।

উল্লেখিত ৪৫০ দিনের মধ্যে সংযোগটি পুনরায় চালু করতে হলে নতুন সিম বা রিম ক্রয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কর-চার্জ ইত্যাদির ন্যায় কর-চার্জ ইত্যাদি প্রযোজ্য হবে। ৪৫০ দিন পার হওয়ার পর বিদ্যমান নির্দেশনা অনুযায়ী অপারেটর যে কোনো গ্রাহকের কাছে তা পুনরায় নতুন করে সংযোগ হিসেবে বিক্রি করতে পারবে বলে নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়।

এ ব্যাপারে বিবিসির কাছে এক সাক্ষাৎকারে বিটিআরসির সিনিয়র সহকারি পরিচালক জাকির হোসাইন খান জানান, ৪৫০ দিন পর অপারেটর একটি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সংযোগটি পুনরায় বিক্রি করার ঘোষণা দেবে। এই ঘোষণার ৩ মাসের মধ্যে গ্রাহক বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন করে সিমটি চালু করে নিতে পারবেন। তবে এ সময় চালু করতে হলে নতুন সিমের মতোই ফি দিতে হবে। তবে ৫৪০দিন বা ১৮ মাস পর অনিবন্ধিত সিমটি নতুন সংযোগ হিসাবে অপারেটর অন্য গ্রাহকদের কাছে বিক্রি করে দিতে পারবে।

 

 সময় থাকলে আমার ওয়েবসাইট থেকে ঘুরে আসবেন   itdesh

The post সিম নিবন্ধনের সময় বাড়ল ৪৫০ দিন!!! নিবন্ধন বাকি আছে ৩ কোটি প্রায় appeared first on টেক টিপস বিডি.

ডাটা স্টোর করার জন্য ১০ টি ফ্রী ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিস

Hello Guy’s! অনেক দিন পর আবার ও আপনাদের মাঝে ফিরে এসেছি।আসলে কাজের ব্যস্ততায় লেখালেখির সুযোগ হচ্ছে না। আজ আপনাদের সাথে আলোচনা করব ফ্রী ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিস সম্পর্কে।তার আগে আপনাদের সাথে কিছু বিষয় আলোচনা করে নেই। অনেকের পিসিতে বা ফনে বিভিন্ন ডাটা বা গুরুত্বপূর্ন ফাইল সেভ করা থাকে।কোন কারনে পিসি বা ফোন হারিয়ে গেলে পরতে হয় মহা বিপত্তিতে। অথবা পিসি/ফোন বাসায় রেখে কোথাও গেলে প্রয়োজন পড়তে পারে আপনার  করা প্রজেক্ট বা ফাইলের এজন্য আপনাকে আবার বাসায় যেতে হবে পিসি/ফোন আনার জন্য। এই ধরনের সমস্যা থেকে সহজেই মুক্তি পেতে আপনি গ্রহন করতে পারেন ক্লাউড সেবা।

Image may be NSFW.
Clik here to view.
cloud storege

ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিস কি ?

ক্লাউড স্টোরেজ হচ্ছে ইন্টারনেট ভিত্তিক ডাটা স্টোর সার্ভিস। যেখানে আপনার ডকুমেন্ট আপলোড করে রেখে পৃথীবির যেকোন প্রন্ত থেকে ডকুমেন্ট এক্সেস করার সুযোগ বা সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।এক্ষেত্রে আপনি চাইলে ফ্রী আথবা পেইড দুইটি সার্ভিস ই ব্যবহার করতে পারবেন। এজন্য অবশ্য আপনাকে সার্ভিসের সদস্য হতে হবে সহজ কথা একাউন্ট খুলতে হবে। তারপর আপনার একাউন্টে ফাইল আপলোড করে দেখে দিতে পারবেন।

১০ টি ফ্রী ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিস

আজ আপনাদের কাছে ১০ ফ্রী ক্লাউড সার্ভিস সম্পর্কে তুলে ধরব। যেখানে কোন পরিমান পেমেন্ট ছাড়াই শুধুমাত্র একাউন্ট খুলে ফাইল আপলোড করা যাবে।

1. Google Drive  অনেকেই গুগুল ড্রাইবের নাম শুনেছেন বা ব্যবহার করেছেন। গুগুল ড্রাইব হচ্ছে বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্লাউড সার্ভিস। যা শুধুমাত্র গুগুল একাউন্ট (জিমেইল) থাকলেই ব্যবহার করতে পারবেন।গুগুল ড্রাইবে ১৫ GB পর্যন্ত ফ্রি ব্যবহার করা যায়।

2. Mediafire  ক্লাউড সার্ভিস সমূহের মধ্য থেকে বর্তমানে সবচেয়ে বেশী জনপ্রিয় Mediafire.  শুধুমাত্র ফাইল আপলোড এবং ডাউনলোডের ভাল ফিচার থাকায় এই সার্ভিসটি এত জনপ্রিয়। এখানে ১৫ জিবি পর্যন্ত ফ্রি ডাটা স্টোর করতে পারবেন।

3. Apple iCloud I Phone ব্যবহারকারীদের অনেকেরই iCloud সম্পর্কে ধরনা আছে। এই সার্ভিস টি শুধুমাত্র আইফোন ব্যবহারকারীরাই পেয়ে থাকেন। Apple iCloud ফ্রি ৫ জিবি পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়।

4. Box থেকে ১০ জিবি পর্যন্ত ফ্রি ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহার করা যায়। এবং প্রত্যাকটা ফাইল আপলোডের লিমিট ২৫০ মেগাবাইট পর্যন্ত। ৫ জিবি স্টোর শেষ হলে আপনাকে প্রিমিয়াম একাউন্ট খুলতে হবে। অর্থাৎ টাকা দিয়ে স্টোরেজ বাড়াতে হবে।

5. Copy  বর্তমানে আরেকটি  ক্লাউড সার্ভিস যা খুব জনপ্রিয়। Copy তে ১৫ জিবি পর্যন্ত ফ্রি ডাটা স্টোর করার সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।

6. DropBox Drag and drop  এর ফিচারের জন্য  DropBox এখন খুব জনপ্রিয়তা পেয়েছে।  DropBox এ ৫ জিবি পর্যন্ত ফ্রি স্টোর ব্যবহার করা যায়।

7. HiDrive আনলিমেটেড ডাটা স্টোর প্লান নিয়ে কাজ করছে HiDrive । এখানে শুধুমাত্র রেজিষ্টার্ড মেম্বার হলেই আনলিমিটেড স্টোরেজ ব্যবহার করা যাবে।

8. OneDrive এটি একটি মাইক্রোসফট এর প্রডাক্ট। Microsoft OneDrive এ ১৫ জিবি পর্যন্ত ক্লাউড সেবা গ্রহন করা যাবে।

9. pCloud  ২ জিবি পর্যন্ত স্টোরেজ ব্যবহার করা যাবে।

10. BD Upolod একটি বাংলাদেশী ক্লাউড সার্ভিস। যেখানে আপলোড কৃত ফাইল ডাউনলোডের উপর মেম্বারদের পেমেন্ট করা হয়।

এখান শুধুমাত্র ১০ টি সার্ভিস নিয়ে আলোচনা করেছি মাত্র। এইরকম ক্লাউড সার্ভিস হাজার হাজার রয়েছে। সব ক্লাউড সার্ভিস সমূহ ট্রাষ্টেড হয় না। এখানে যেই ১০ টা সার্ভিস সম্পর্কে আলোচনা করেছি সবগুলোই ট্রাষ্টেট সার্ভিস।

যদি আমার এই লেখাটি ভাল লেগে থাকে তাহলে দয়া করে আপনার ফেসবুক টাইমলাইনে পোষ্টটি শেয়ার করুন। আপনাদের রেস্পন্স পেলেই ভাল কিছু লিখার অনুপ্রেরণা পাই। ধন্যবাদ সবাইকে।

 

The post ডাটা স্টোর করার জন্য ১০ টি ফ্রী ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিস appeared first on টেক টিপস বিডি.

এন্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য ১২ টি সুবিধাজমক কৌশল

এন্দ্রয়েড ব্যবহারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন দিক হচ্ছে সহযেই এবং সল্প সময়ে কাজ করা যায়। আর এন্ড্রয়েড ব্যবহারের জন্য অনেকেই সুবিধা জনক কিছু কৌশল ব্যবহার করে থাকে।আর আজ আপনাদের সাথে এন্ড্রয়েড ব্যবহারের ১২ টি সুবিধাজনক কৌশল নিয়ে আলোচনা কর।

Image may be NSFW.
Clik here to view.
Android_App_7

 

১. অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, একে নিজের ইচ্ছেমতো সাজাতে পারবেন। এ ছাড়া অসংখ্য অ্যাপের ব্যবহারে ব্যাপক সুবিধা ভোগ করা যায়। আবার লঞ্চার ব্যবহারের মাধ্যমে মোবাইলের অ্যাপগুলোকে সাজিয়ে রাখতে পারবেন।
২. গুগলের পুরো সুবিধা মিলবে কেবলমাত্র অ্যান্ড্রয়েডে। জিমেইল, ক্যালেন্ডার, ফটোস এবং অন্যান্য দারুণ কিছু অ্যাপ পাবেন। আরো আছে গুগলের ভয়েস অ্যাসিস্টেন্ট। এ ছাড়া সর্বসাম্প্রতিক সংস্করণ মার্শমেলোতে গুগল নাউ নামের লঞ্চার দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মার্শমেলোর সঙ্গে গুগল সার্চ অপশন পাবেন। সেখান থেকে যখন তখন সার্চ দেওয়া সম্ভব।
৩. অ্যাপগুলোর সঙ্গে আপনি কি শেয়ার করছেন তা সহজে জানা যায়। সেটিং মেনুতে গিয়ে অ্যাপ্লিকেশন ম্যানেজারে গিয়ে নির্দিষ্ট অ্যাপের ক্ষেত্রে ‘পারমিশন’-এর তালিকা পাবেন। নতুন অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণে পারমিশনের ওপর কিছুটা নিয়ন্ত্রণ ফিরে পাবেন আপনি।
৪.আরেকটি মজার বিষয় হলো, বিভিন্ন অ্যাপের বিশেষ কিছু ফাংশন অটোমেটিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। যে ব্রাউজার ভালো লাগে বা যে পিডিএফ রিডারটি পছন্দ তা এমনিতেই চলে আসবে। ফোনটি আপনাকে ডিফল্ট অ্যাপ সেটআপ করে নিতে বলবে। করে নিলেও পরে সেটিংস থেকে ‘ক্লিয়ার ডিফল্টস’ করে নিতে পারবেন।
৫. মোবাইলের ডেটা ব্যবহার পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন। সেটিংস মেনুতে ডেটা ইউজেস নামে অপশন পাবেন। অ্যান্ড্রয়েডে আছে বিল্ট-ইন ডেটা ট্র্যাকার।
৬. অপ্রয়োজনীয় অ্যাপগুলোকে নিষ্ক্রিয় করে দিতে পারবেন। অনেক অ্যাপ রয়েছে যা ব্যবহার করা হয় না। এদের কিছু আবার মুছেও ফেলা যায় না। তবে এদের ডিসঅ্যাবল করা যায়।
৭. ব্যাটারির শক্তি আধুনিক স্মার্টফোনের বড় সমস্যা। তবে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ব্যাটারির শক্তি বাঁচানোর মোড দেওয়া হয়েছে।
৮. যেকোনো বিষয়কে আরো উন্নততর ও দ্রুত ব্যবহার করতে নিজেই একজন ডেভেলপার হয়ে উঠতে পারেন। সেটিংসয়-এ ‘অ্যাবাউট দিস ফোন’ অপশন থেকে ডেভেলপার হয়ে যেতে পারেন। সেখানে পাবেন বিল্ড নম্বর। সেখানে আই অ্যাম কমপ্লিটলি সিরিয়াস অ্যাবাউট দিস অংশে সাত বার চাপ দিলেই ডেভেলপার বনে যাবেন।
৯. সেটিংস-এ যেতে পারবেন খুব দ্রুত। নোটিফিকেশন মেনু থেকে দ্রুত সেটিংস পেয়ে যাবেন। অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণে কুইক সেটিংস মেনু পাবেন অনয়াসে।
১০. একযোগে একাধিক কাজ কর

তে পারবেন। একসঙ্গে দুটো অ্যাপ্লিকেশন চলবে এতে। সম্প্রতি যে অ্যাপগুলো নিয়ে কাজ করেছেন তা একটি হোম বাটনে থাকে। সেখানে চাপ দিয়ে ধরে রাখুন। বিচ্ছিন্ন স্ক্রিন আকারে অ্যাপগুলো চলে আসবে। সেখান থেকে বাছাই করে নিতে পারবেন।
১১. গেসচার সার্চ একটি দারুণ পদ্ধতি। আঙুলের আঁকিবুকিতে নানা কমান্ড দিতে পারবেন। আপনি স্মার্টফোনে প্রায় সবাই খুঁজে পাবেন। শুধু নির্দিষ্ট নির্দেশের জন্যে গেসচার ঠিক করে নিন।
১২. দ্রুত ক্যামেরায় ঢুকতে পারবেন। অনেক মডেলের স্মার্টফোনে আঙুলের এক স্পর্শেই ক্যামেরা চালু অবস্থায় পাওয়া সম্ভব। এ ছাড়া অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের লক স্ক্রিনেই ক্যামেরার শর্টকাট রয়েছে।

The post এন্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য ১২ টি সুবিধাজমক কৌশল appeared first on টেক টিপস বিডি.


ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে এস ই ও এর জন্য ৫টি সেরা প্লাগিন

ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগের জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এস.ই.ও.) খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সার্চ ইঞ্জিন থেকে প্রচুর পরিমাণ ভিজিটর পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনার ব্লগের সঠিকভাবে এই.ই.ও. এর কাজ করতে হবে। আমরা সবাই জানি যে, ওয়ার্ডপ্রেস এস.ই.ও. ফ্রেন্ডলী, তাই খুব সহজেই কিছু কার্যকরী পন্থা অবলম্বন করে আমরা আমদের ব্লগে সার্চ ইঞ্জিন থেকে অনেক ভিজিটর পেতে পারি। এস.ই.ও. এর কাজ সঠিকভাবে করার জন্য আপনাকে অন-পেজ ও অফ-পেজ দুটোই ভালোভাবে করতে হবে। ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগে অন-পেজ ও অফ-পেজ এস.ই.ও. করার জন্য আপনি কিছু প্লাগিন্স ব্যবহার করতে পারেন যা আপনার ব্লগকে আরো বেশী এস.ই.ও. ফ্রেন্ডলী করবে। চলুন দেখে নেওয়া যাক, ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগের এস.ই.ও. এর জন্য সেরা ৫টি প্লাগিন্স

Image may be NSFW.
Clik here to view.
WordPress-Plugins

১. ওয়ার্ডপ্রেস এস.ই.ও. বাই ইয়োষ্ট (WordPress SEO by Yoast)

ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগের এস.ই.ও. এর জন্য ওয়ার্ডপ্রেস এস.ই.ও. বাই ইয়োষ্ট হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি প্লাগিন। লক্ষ লক্ষ ওয়েবমাষ্টাররা তাদের ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ/সাইট অপ্টিমাইজ করার জন্য এই প্লাগিনটা ব্যবহার করে থাকেন। আপনি খুব সহজেই এই প্লাগিনটার সাহায্যে আপনার ব্লগের প্রায় সব ধরনের অন-পেজ এস.ই.ও. এর কাজ করতে পারবেন। এছাড়াও অফ-পেজ এস.ই.ও. এর জন্য এই প্লাগিনটা অনেক উপকারী।Image may be NSFW.
Clik here to view.
WordPress SEO by Yoast

ওয়ার্ডপ্রেস এস.ই.ও. বাই ইয়োষ্ট ব্যবহার করার কিছু সুবিধা

  • প্রতিটা পোষ্ট ও পেজ এর আলাদা আলাদা মেটা ডিসক্রিপশান ও মেটা কিওয়ার্ডস
  • ফোকাসিং কিওয়ার্ডস ঠিক করে দেওয়া
  • এক্স.এম.এল. সাইটম্যাপ
  • সোশ্যাল ইন্ট্রিগেশন
  • পেজ অ্যানালাইটিকস
  • কিওয়ার্ড অ্যানালাইসিস
  • আর.এস.এস অপ্টিমাইজেশন
  • রোবট টেক্সট ফাইল তৈরী করা ও সম্পাদন করা
  • গুগল, বিং, ইয়ান্ডেক্স, এলেক্সা ও পিন্টারেস্ট ভেরিফাই করা সহ আরো অনেক সুবিধা।
  • ডাউনলোড লিঙ্ক

২. এস.ই.ও. প্রেসর (SEOPressor)

এস.ই.ও. প্রেসর হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রিমিয়াম ওয়ার্ডপ্রেস এস.ই.ও. প্লাগিন। এই প্লাগিনে অনেকগুলো ফিচার রয়েছে যা খুব সহজেই আপনার ব্লগকে সার্চ ইঞ্জিনে র‍্যাঙ্ক করাতে সাহায্য করবে। অন-পেজ এস.ই.ও. হচ্ছে এস.ই.ও. এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ যা আপনি এই প্লাগিনের সাহায্যে খুব সহজেই করতে পারবেন। এই প্লাগিনেই সাহায্যে আপনি আপনার ব্লগের প্রতেকটা কন্টেন্ট এর এস.ই.ও. এর স্কোর বাড়াতে পারবনে।

এস.ই.ও. প্রেসর এর কিছু ফিচার

  • অন-পেজ এস.ই.ও. সুবিধা
  • এডভান্স অফ-পেজ এস.ই.ও. ফিচার
  • কিওয়ার্ড এনালাইসিস, কিওয়ার্ড সাজেশন ও কিওয়ার্ড ডেনসিটি নির্নয়
  • সোশ্যাল মিডিয়া ফ্রেন্ডলী
  • ইমেজ অপটিমাইজেশন
  • স্মার্ট লিঙ্কিং
  • রিচ স্নাইপেট সাপোর্টেড
  • ডাউনলোড লিঙ্ক

৩. অল ইন ওয়ান এস.ই.ও. প্যাক (All in One SEO Pack)

অল ইন ওয়ান এস.ই.ও. প্যাক হচ্ছে আরেকটি ফ্রি এস.ই.ও. প্লাগিন যা আপনি নিশ্চিন্তে আপনার ব্লগে ব্যবহার করতে পারেন। এই প্লাগিনটি সয়ংক্রিয় ভাবে আপনার ব্লগের প্রাথমিক এস.ই.ও. অপটিমাইজেশন এর কাজ করে দিবে। এছাড়াও এই প্লাগিনটার আরো অনেক ফিচার রয়েছে যা আপনার ব্লগকে এস.ই.ও. ফ্রেন্ডলী করতে সাহায্য করবে।Image may be NSFW.
Clik here to view.
All in One SEO Pack

অল ইন ওয়ান এস.ই.ও. প্যাক এর কিছু ফিচার

  • গুগল অ্যানালাইটিক্স সাপোর্টেড
  • এক্স.এম.এল. সাইটম্যাপ
  • প্রত্যেকটা পেজ এবং পোষ্ট এর জন্য পৃথক পৃথক টাইটেল, মেটা ডিসক্রিপশান ও মেটা কিওয়ার্ডস
  • সোশ্যাল অপটিমাইজড
  • ডুপ্লিকেট কন্টেন্ট খুঁজে বের করা সহ আরো অনেক ফিচার
  • ডাউনলোড লিঙ্ক

৪. এস.ই.ও. আল্টিমেট (SEO Ultimate)

এস.ই.ও. আল্টিমেট আরেকটি জনপ্রিয় ওয়ার্ডপ্রেস এস.ই.ও. প্লাগিন যা আপনি ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারেন। আপনি খুব সহজেই এই প্লাগিনের সাহায্যে আপনার ব্লগের এস.ই.ও. এর কাজ করতে পারেন যা আপনাকে সার্চ ইঞ্জিনে ভালো র‍্যাঙ্ক পেতে সাহায্য করবে।Image may be NSFW.
Clik here to view.
SEO Ultimate

এস.ই.ও. আল্টিমেট এর ফিচার সমূহ

  • টাইটেল ট্যাগ, মেটা ডেসক্রিপশান ও মেটা কীওয়ার্ডস
  • নো-ইন্ডেক্স ফিচার
  • ওপেন-গ্রাফ সাপোর্টেড
  • স্লাগ ফিচার
  • কনিকাল ইউ.আর.এল. ফিচার
  • অটো লিঙ্কিং
  • এস.ই.ও. উইডজেট
  • ডাউনলোড লিঙ্ক

৫. এস.ই.ও. প্লাগিন বাই স্কুইরলি (SEO Plugin by SQUIRRLY)

এস.ই.ও. প্লাগিন বাই স্কুইরলি ও আরেকটি জনপ্রিয় এস.ই.ও. প্লাগিন যা মূলত আপনাকে এস.ই.ও. ফ্রেন্ডলী কন্টেন্ট লিখতে সাহায্য করবে। এছাড়াও এই প্লাগিনের সাহায্যে আপনি সব ধরনের অন-পেজ এস.ই.ও. এর কাজ করতে পারবেন।Image may be NSFW.
Clik here to view.
SEO Plugin by SQUIRRLY

এস.ই.ও. প্লাগিন বাই স্কুইরলি কিছু ফিচার

  • কীওয়ার্ড ও কন্টেন্ট এনালাইসিস
  • ফ্রি ইমেজ ফিচার
  • মেটা ডেসক্রিপশান ও মেটা কীওয়ার্ড অপশন
  • ইমেজ অপটিমাইজেশন
  • ডাউনলোড লিঙ্ক

The post ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে এস ই ও এর জন্য ৫টি সেরা প্লাগিন appeared first on টেক টিপস বিডি.

ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক করার অ্যাপ

হ্যালে ভিউয়ার্স! কেমন আছেন? আমি যাবির আমার পক্ষ থেকে সকলকে পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা রইল। আজ আপনাদের সাথে একটি গুরুত্বপূর্ন বিষয় শেয়ার করব। ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক করার একটি দারুন কার্যকাররী পদ্ধতি।

Image may be NSFW.
Clik here to view.
hackwifi

ধরুন আপনার ফোন অথবা কম্পিউটারটি বা অন্যকোন ডিভাইস কোন ওয়াইফাই ্নেটওয়ার্কের সাথে কানেক্টেড।এখন আপনার নতুন কোন ডিভাইসকে এই ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে কানেক্ট করতে চাচ্ছেন।কিন্তু পাসওয়ার্ড জানেন না, সেক্ষেত্রে এই টিপসটি কাজে লাগবে।

ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক :

1.প্রথমে আপনার এন্ড্রয়েড ডিভাইসটি ROOT করে নেন। কেননা ROOT ব্যাতীত ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড এক্সেস করা কঠিন হয়ে পরে।

2. আপনার ফোন থেকে এখানে ক্লিক করুন ।

3. এবার অ্যাপলিকেশনটি ডাউনলোড করে আপনার ফোনে ইন্সটল করে নিন।

4.অ্যাপলিকেশনটি কে ওপেন করুন। যদি আপনার ফোন রুট করা থাকে তাহলে অ্যাপ টি কাজ করা শুরু করে দিবে।

 

 

Image may be NSFW.
Clik here to view.
pass1

Image may be NSFW.
Clik here to view.
pass2

উপরের দুইটি ছবিতে দেখানো হয়েছে কিভাবে আপনার কানেক্টেড ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক করা যায়। তাহলে আর দেরী না করে কাজ করা শুরু করুন এখুনি।

আর হ্যা যদি পোষ্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের প্রমোট করুন।

The post ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক করার অ্যাপ appeared first on টেক টিপস বিডি.

এবার ফেসবুক পেজ হ্যাক করে আপনি ও হয়ে যান হ্যাকার

আসসালামু আলাইকুম সবাইকে মাহে রমজানের শুভেচ্ছা।আজ আমি শিখাব কিভাবে একটি ফেসবুক পেজ হ্যাক করতে পারেন

আমি স্টেপ বাই স্টেপ দেখিয়ে দিচ্ছি। দয়া করে এই পদ্ধতিটা অনুসরণ করে কারোর ক্ষতি করবেন না।

কাজটা পিসি দিয়ে করতে হবে। মোবাইল দিয়ে লিংক কাজ করবে না।

১. যা করতে হবে তা হচ্ছে একটি লিঙ্ক দিতে হবে, লিঙ্কটি ফেইসবুক ওয়েবসাইটরই

২. যা যা দরকার তা হচ্ছে আপনি যে পেইজ হ্যাক করতে চান সেই পেইজের আইডি

৩. আপনার নিজের প্রোফাইল আইডি

৪. এই লিঙ্কটি হচ্ছে সেই লিঙ্কঃ ক্লিক করুন এখানে লিংটা এডিট করতে হবে→

“342602542597873” এই নাম্বারটির জায়গায় আপনি যে পেইজ হ্যাক করতে চান সেই পেইজের আইডিটি দিবেন।
এবং “100005190426499” এই নাম্বারটির জায়গায় আপনি আপনার আইডির লিঙ্ক দিবেন।

৫. এইবার লিঙ্কটি ভিকটিমের কাছে সেন্ড করুন তার ফেইসবুক আইডির ইনবক্সে।

৬. যদি পেইজ এডমিন সে লিঙ্কটিতে ক্লিক করে তাহলে আপনি সাথে সাথে ঐ পেইজের এডমিন হয়ে যাবেন।

৭. এরপরে যদি আপনি চান ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকারদের মতো :p সেই পেইজের অন্য এডমিনের আইডি পেইজ থেকে রিমুভ করে দিয়ে নিজেই সেই পেইজের এডমিন হয়ে যেতে পারেন।

৮. তার জন্যে যা করতে হবে পেইজ সেটিং এ যান পেইজ রোলস এ যান, এবং পেইজের অন্য এডমিন আইডিগুলো রিমুভ করে দিন।
এখন কিছু সমস্যা হচ্ছে যদি আপনার লিঙ্কটি পেইজের মেইন এডমিন ক্লিক না করে কোনো কনটেন্ট ক্রিয়েটর ক্লিক করে পেইজটির তাহলে কতটুকু কাজ করবে সে ব্যাপারে আমি সন্দিহান।
আপনারা নিশ্চয় জানেন একটি ফেইসবুক পেইজের অনেক ধরনের এডমিনশীপ আছে। যায়হোক আশা করি টিউনটি আপনাদের ভালো লেগেছে। যদি ভালো লাগে তাহলে অন্যদের সাথে শেয়ার করুন, যাতে তারা এই বিষয়ে শিখে সতর্ক হয়ে যেতে পারে।
কোনো ধরনেপ্রশ্ন থাকলে টিউনমেন্টের মাধ্যমে জানান, সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করবো।

এ ধরনের আরো টিউন পেতে চোখ রাখুন  আইটিদেশ

The post এবার ফেসবুক পেজ হ্যাক করে আপনি ও হয়ে যান হ্যাকার appeared first on টেক টিপস বিডি.

Location Track করুন আপনার ফেসবুক ফ্রেন্ডদের

আজ আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে জানবেন কোথা থেকে ফেসবুক চালাচ্ছে আপনার ফেসবুকের আইডি।আবার কেউ ফেক আইডি থেকে আপনাকে বিরক্ত করলেও Location Track করে ভয় দেখিয়ে দিতে পারেন তাকে!কিন্তু সমস্যাটা হলো এ পদ্ধতিতে সবসময় সঠিক ঠিকানা নাও পাওয়া যাইতে পারে। Image may be NSFW.
Clik here to view.
😥
  আমি শুধু এ মেথডটা আপনাদের দেখাচ্ছি।আশানুরূপ ফলাফল না পাইলে দয়া করে আমাকে ক্ষমা করবেন।আইপি ও লোকেশন ট্র্যাকিং এর আরো অন্যান্য কার্যকরী ট্রিক পরে ইনশা আল্লাহ শেয়ার করব।এ বিষয়ে আগে কেউ লিখে থাকলে অবশ্যই তাকে আমি ক্রেডিট দিচ্ছি এবং ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।

Image may be NSFW.
Clik here to view.
location track

আজ যে পদ্ধতি শেয়ার করতে যাচ্ছি তার জন্য প্রথমে আপনার একটি ফেক আইডি তৈরী করে নিতে হবে।এরপর যার Location Track করতে চান তাকে একটা মেসেজ দিন।তার রিপ্লাই এর অপেক্ষা করুন।সে রিপ্লাই দেওয়ার পরই আপনার উইনডোস এর কমান্ড প্রম্পট অন করুন। Run এ গিয়ে cmd লিখে OK press করুন।দেখুন Command Prompt এসেছে।এবার কমান্ড প্রম্পট এ টাইপ করুন netstat -a এবং Enter চাপুন।আপনি যদি মেসেজিং এর ক্ষেত্রে পিসি তে ম্যাসেঞ্জার ব্যবহার করে থাকেন,তবে netstan -nbt লিখে ইন্টার প্রেস করুন।দেখুন,এখানে আপনার কম্পিউটারের সব আইপি এড্রেস এবং সব রিসিভ করা আইপি এড্রেস দেখাবে।আপনার নেটওয়ার্কের আইপি এড্রেস আগে চেক করে নিন এখান থেকে এবার কমান্ড প্রম্পটের আপনার আইপি ছাড়া অন্য যে আইপি এড্রেস দেখবেন, সেটিই রিসিভড, অর্থাৎ সেই ফেসবুক ইউজারের আইপি এড্রেস!

এবার আসা যাক যে সেই আইপি এড্রেস্টা কোন এরিয়ার তা কীভাবে বুঝবেন। এখানে ক্লিক করে Location Finder সিলেক্ট করে IP Address টি দিন আর ম্যাপ সহ দেখুন লোকেশন!এ পদ্ধতিটাতে কিছুটা সময় লাগে ঠিকই,তদে চাইলে চেস্টা করে দেখতে পারেন।আবারো বলছি,এ পদ্ধতি সবসময় কাজ নাও করতে পারে।

The post Location Track করুন আপনার ফেসবুক ফ্রেন্ডদের appeared first on টেক টিপস বিডি.

জানুন জঙ্গীদের কেমিক্যাল ব্রেইন-ওয়াশ সম্পর্কে! নিজে সাবধান হোন অন্যকেও সাবধান করুন

সাম্প্রতিক সময়ের বহুল আলোচিত ঘটনা গুলশান ট্রাজেডি,মদিনায় মসজিদে নবাবীতে আত্মগাতী বোমা হামলা, শেষ গতকাল ঈদের দিনে শোলাকিয়া বোমা হামলা। এইগুলো নিয়ে মানুষের আগ্রহের অন্ত নেই। চলছে জঙ্গিদের নিয়ে বিস্তর গবেষণাও। গবেষণা চলছে সেইসব যুবক ছেলেদের নিয়েও যারা তাদের বুদ্ধি-বিবেচনা হারিয়ে এরকম একটা ধ্বংসাত্মক কাজে নিজেদের জড়িয়েছে।

Image may be NSFW.
Clik here to view.
terrosiom

আপনার কি মনে হয়, একটা ফুটবল প্রিয় ছেলে যে কিনা সারাদিন ফুটবল খেলত, এমনকি ঘুমানোর সময়ও গ্লাভ্‌স পড়েই ঘুমিয়ে যেত, সেই ছেলে কোনো বাজে দলের পাল্লায় পড়ে এরকম একটা কাজে নিজেকে জড়াতে পারে!

এত বছরের অর্জিত জ্ঞান নিমেষেই হারিয়ে ফেলতে পারে শুধুমাত্র কারো কথায়? আসুক বিষয়টা ব্যাখ্যা করা যাক।

ধরা যাক, আইএস বা যেকোন জঙ্গী বাহিনীই আপনাকে ধরল। তারা ধরা যাক অন্য দেশের। তাই তাদের ভাষাটাও ভিন্ন। তারা আপনাকে আরবী দিয়ে কিছু শক্ত শক্ত যুক্তি দিয়ে তাদের দলে যেতে বলল। তাদের ভাষা শুনে আপনি এমনটা ব্রেইন-ওয়াশ হতে পারবেন না যাতে করে একদম এভাবে মানুষ মারা যায় বিবেচনা ছাড়াই।

হিন্দিতে যদি ব্যাখ্যা করে তাহলে আংশিক কিছু বুঝবেন। কিন্তু বোঝার মাত্রাটা এত হবে না যার কারণে আপনি এরকম হত্যাযজ্ঞে নামতে পারেন।

বাংলাতে ব্যাখ্যা করলে আপনি প্রথমে ভয় পাবেন। অবাক হবেন। যেতে চাইবেন না। আর গেলেও আপনার মধ্যে স্বতঃস্ফূর্ততা থাকবে না।

তাহলে প্রশ্ন হলো তারা কীভাবে মানুষের ব্রেইন ওয়াশ করে? আদৌ কি কারো ব্রেইন ওয়াশ করা সম্ভব? এটা জানতে হলে আগে আপনাকে  কিছু বিষয়ের সাথে পরিচিত হতে হবে।

সিডেটিভ (Sedative):

সিডেটিভ হলো এমন এক ধরনের পদার্থ যা আপনার উত্তেজনা বা বিরক্তির মাত্রা কমিয়ে আনে। আপনার অনুভূতিগুলোকে একটা সাময়িক প্রশান্তি দান করে।

এর মাত্রা বেশি হলে মানুষ অষ্পষ্টভাবে কথা বলে, মাতালের মতো হাঁটতে থাকে, বিবেচনাবোধ কমে যায়, শরীরের অঙ্গগুলো ধীরে ধীরে কাজ করে। এক কথায় বলতে গেলে এটি হলো ঘুমের ওষুধের মতো। সাধারণত, দুশ্চিন্তা কমাতে ডাক্তাররা এটি প্রেসক্রাইব করে থাকেন।

সিডেটিভ যদি খুব বেশি মাত্রার হয় বা অন্য কোনো সিডেটিভ’এর সাথে মিশানো হয় তাহলে এ ধরনের মিশ্র সিডেটিভ অসচেতনতা এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত ঘটাতে পারে।

এটাকে ট্রাঙ্কুইলাইজার (Tranquillizer) ও বলা হয় যা আমাদের সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।

সিডেটিভ এর ইতিহাস:

আধুনিক ওষুধশিল্পের যুগের অনেক আগে,দুশ্চিন্তা কমাতে ও বিশ্রামের জন্য সাধারণত সিডেটিভ হিসেবে অ্যালকোহল দেয়া হতো। এর উপকার পাবার পর থেকেই অ্যালকোহল বা মদ এতটা জনপ্রিয় হওয়া শুরু করেছে যে এটাকে সর্বকালের সেরা সিডেটিভ বলা হয়।

এই অ্যালকোহলের বিকল্প খুঁজতে গিয়ে উনিশ শতকের শুরুর দিকে ‘ব্রোমাইড’ নিয়ে কাজ শুরু হয়। এই ‘ব্রোমাইড’ আবিষ্কৃত হয় 1826 সালে। এটি আরো জনপ্রিয় হয়। কিন্তু যখন সবাই বুঝলো যে এটি শরীরে বিষাক্ত প্রভাব সৃষ্টি করছে, তখন মেডিকেল কমিউনিটি এটাকে বাদ দিল।

তবে বিংশ শতাব্দির শুরু দিকে ‘ব্রোমাইড’ এর বদলে ‘বারবিটিউরেট’ বানানো হলো যা ছিল কার্যকর ও নিরাপদ সিডেটিভ ড্রাগ। কিন্তু স্বল্পসময়ের মধ্যেই এটার উপর নির্ভরতা, সহনীয়তা ও মারাক্তকভাবে অতিমাত্রায় ব্যবহারের সমস্যা দেখা দিল। তাই আরো নিরাপদ সিডেটিভ তৈরির জন্য চেষ্টা চালানো হলো।

1950 সালের দিকে তৈরি হলো ‘বেনজোডায়াজেপাইন’ যা ছিল বৈধ ও নিরাপদ সিডেটিভ। কিন্তু আমরা এখন জানি যে এই ‘বেনজোডায়াজেপাইন’ একটা আদর্শ দুশ্চিন্তারোধক সিডেটিভের চেয়ে নিম্নমানের আর এটার দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহার মানুষের সিডেশন এর ক্ষে্ত্রে বেশ প্রভাব ফেলে। তবে এগুলো উপেক্ষা করে এটিই বর্তমানকালের বহুল ব্যবহৃত সিডেটিভ।

আগেই বলেছি যে সিডেটিভ মানুষের দুশ্চিন্তার প্রভাব কমিয়ে দেয়। এই মানুষের চেতনার ক্ষমতাকে কমিয়ে দেয়, আর মানুষকে অসচেতন করে তোলে। তাই ঘুম হয়। এখানে একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার রয়েছে।

এই সিডেটিভগুলো মানুষকে অসচেতন করে দেয়। অথচ এই সিডেটিভগুলো কিন্তু অনেক নিম্নমানের।  এই ‘বেনজোডায়াজেপাইন’ সরাসরি মানুষের মস্তিষ্কে প্রভাব ফেলে। মস্তিষ্কের রিসেপ্টরগুলো যাতে আছে অ্যামিনো বিউটাইরিক এসিড,এগুলো মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশের খুব গুরুত্বপূর্ণ ট্রান্সমিটার। অর্থাৎ মস্তিষ্কের কার্যকারিতায় এগুলো খুব বড় প্রভাব রাখে।

এই নিম্নমানের সিডেটিভগুলোই যদি মস্তিষ্ককে এতটা কাবু করতে পারে তাহলে এটা দিয়ে তৈরি আরো সব মিশ্র সিডেটিভের ফলাফর কী হতে পারে!

হ্যাঁ। জঙ্গিরা এ ধরনেরই একটা সিডেটিভ ব্যবহার করতে। ভাষা দিয়ে কাউকেই ব্রেইন ওয়াশ করানো যায় না। এসকল ড্রাগ গ্রহণের ফলে তাদের দ্বারা যেকোন কাজ করানো যায়। কারণ, সেগুলো মস্তিষ্কের প্যাটার্ণই পাল্টে দেয়। একটা মানুষের মনকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। তাকে দ্বারা যা খুশি বলানো যায় বা তাকে দ্বারা  যা খুশি করানো যায়। আসুন কিছু সিডেটিভের আলোকে ব্যাপারটা একটু ব্যাখা করা যাক।

1. Sodium Amytal

Sodium Amytal মানুষের অবাধ্যতার মাত্রা কমিয়ে দেয়,  মানসিক ব্যাখ্যা সহজ করে তোলে এবং যে কেউ ইন্টারভিউ নিতে চাইলে তার সামনে তথ্য প্রকাশ করতে বাধ্য করে। ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময় এটি শুরু হয়েছিল। সৈন্যদের মুখ থেকে তথ্য বের করার জন্য এটি ব্যবহার করা হতো। Sodium Amytal, এক ধরনের Barbiturate, এটি সৈন্যদের যুদ্ধসময়ের অভিজ্ঞতা ও তথ্য ইন্টারভিউ নেয়া ব্যক্তির সামনে প্রকাশ করতে বাধ্য করে।

2. Mescaline

এক ধরনের ক্যাকটাস গাছ থেকে তৈরি করা হয় Mescaline, এটি সাময়িক হ্যাল্যুসিনেশান তৈরি করে অর্থাৎ দৃষ্টিভ্রম ঘটায়। জার্মানরা সর্বপ্রথম এটা তাদের কাজে ব্যবহার করে, পরে U.S. Navy এটাকে সিরাম হিসেবে ব্যবহার করার জন্য পরীক্ষা শুরু করে। উভয় গবেষণাই ব্যর্থ হয়। তারা দেখতে পায় যে এভাবে প্রাপ্ত তথ্যগুলো বিশ্বাসযোগ্য হচ্ছে না। জার্মানরা তখনই চিন্তা করে যে আসলে Mescaline দ্বারা কারো মনের তথ্য বের করা সম্ভব না।

3. Scopolamine

একে বলা হয় ‘শয়তানের শ্বাস’। একে ‘জম্বি ড্রাগ’ও বলা হয়। কাউকে ডাকাতি থেকে শুরু করে, সব ধরনের কাজ করানো যায়। দক্ষিণ আমেরিকাতে এটি অপরাধ ঘটাতে ব্যবহৃত হয়। এই ড্রাগটা একদম ঠিকঠাক অপরাধ করাতে পারে Scopolamine ড্রাগস নিলে যে কেউ আপনাকে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলতে বাধ্য করাতে পারবে, কিন্তু এর কার্যকারিতা শেষ হয়ে গেলে আপনার কিছুই মনে থাকবে না।

একটা ডকুমেন্টারি অনুযায়ী, এটি পাউডার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। কেবলমাত্র মুখে ছিটালেই যেই কেউ তার নিজের মস্তিষ্কের উপর ভারসাম্য হারিয়ে ফেলবেন। এই ড্রাগটি গন্ধহীন, স্বাদহীন আর বেশি মাত্রায় প্রয়োগ মরণঘাতী হতে পারে।

4. Lysergic Acid (LSD)

এটি সত্য মিথ্যা তথ্য নির্ধারণে সহায়তা করে।

5. Amphetamine

অনবরত কথা বলতে বাধ্য করে। ইনজেকশান প্রয়োগ করলে মস্তিষ্কের তথ্যগুলো খুব দ্রুত বলতে থাকে। এটা দিয়ে সত্য তথ্য বের করা যায়।

6. Pipradrol

যেকোনো অনুভূতিকে বিবর্ধিত করে। অর্থাৎ কেউ কোনো বিষয়ে অল্প বলতে চাইলেও পারবে না। ঐ বিষয়ে যা যা জানে সব বলে দিবে।

7. Ritalin

এটি শরীরের সক্ষমতাকে কমিয়ে দিয়ে কথা বলতে সাহায্য করে।

8. TD – Strong Cannabis

এটা খাদ্য বা সিগারেটের মাধ্যমে সেবন করা হয়। একটা বিষয় বললে সে বিষয়ে অসতর্কভাবে তথ্য দিতেই থাকে। যে কাউকে যেকোন বিষয় সম্পর্কে কথা বলানো যায়।

9. Chlorpromazine (thorazine)

এটিও তথ্য উদঘাটনে ব্যবহৃত হয়।

10. Twilight Zone

এটি প্রয়োগ করলে অর্ধেক স্বপ্ন আর অর্ধেক বাস্তব মনে হবে পৃথিবীকে। এটা একটু জটিল প্রক্রিয়া। তবে এটার মাধ্যমে কৌশলে সব তথ্য বের করা যায়।

11. Sodium pentothal

মিথ্যে বলার প্রভাব কমিয়ে দিয়ে সত্য বলতে বাধ্য করে।

12. Versed

যন্ত্রণার সৃষ্টি করে। কিন্তু ড্রাগের প্রভাব শেষ হয়ে গেলে কিছুই মনে থাকবে না।

অর্থাৎ এসমস্ত ড্রাগের কারণে একটা মানুষকে যেকোন পথে পরিচালিত করা যায়। তবে Scopolamine হলো বহুল ব্যবহৃত সিডেটিভ ড্রাগ। এটার বিভিন্ন বৈচিত্র আছে। আর এটা অনেকটা ধুতুরা টাইপ ফুল। আর এটি কলম্বিয়ায় প্রচুর পরিমাণে জন্মে। আর সেদেশে এটা দিয়ে অনেক কিছুই করা হয়। তবে পৃথিবীর আরো অনেক দেশেই রয়েছে। জঙ্গিদের কাছে এগুলো খুব সহজলভ্য আর তারা এভাবেই গাছের উপাদান দিয়ে তৈরি ড্রাগ দিয়ে মিশ্র পদার্থ তৈরি করে তাদেরকে হিপনোটাইজ বা মটিভেট বা পরিচালিত করে। ইচ্ছে মতো কাজ করায়। আরো কিছু জানার থাকলে শুধু গুগলে একটু ‘Mind Controlling Drug’ লিখে সার্চ দেবেন।

নিচের ভিডিওটা একটা প্রামাণ্যচিত্র। দেখলে অনেক বিষয়ই পরিষ্কার হবে।

World’s Scariest Drug (Documentary Exclusive)

কিভাবে জঙ্গী ব্রেইন ওয়াস করা হয়?

জঙ্গিরা কোনোভাবে এসব ছেলেদেরকে নিয়ে যায় বা কিডন্যাপ করে। এরপর যা করতে বলে, তাই তারা করে। কারণ, তাদের তেমন কোনো হিতাহিত জ্ঞান থাকে না। আর এত সংক্ষিপ্ত সময়ে কাউকে বুঝিয়ে ব্রেইন ওয়াশ করা সম্ভব না। কারণ, তার পরিবারের প্রতি ভালবাসা থাকার কথা, আত্মীয়-স্বজনদের কথা চিন্তা করার কথা। কিন্তু এসব ড্রাগ তাদের মস্তিষ্ককে নষ্ট করে দেয়। আর যেকোন কিছু করার জন্য বাধ্য করে। আর সেইসব হত্যাযজ্ঞের পর আমরা শুধু অবাকই হই যে এইরকম একটা ছেলে এসব কাজ কেনো করবে! কারণ, শুধু কথাতে ব্রেইন-ওয়াশ হলে তাদের বিবেচনাবোধ অন্তত থাকতো।

আমার মনে হয় যারা হলিউডের মুভিগুলো দেখেন তারা প্রথম কয়েকটা লাইনেই আমার কথা বুঝতে পেরেছেন। তাই জঙ্গি থেকে আপনার সন্তানকে বাঁচাতে হলে তাকে পর্যাপ্ত সময় দিন এবং তার সবসময় খোঁজ খবর রাখুন। একটু ব্যতিক্রমী কিছু চোখে পড়লেই উপযুক্ত ব্যবস্থা নিন। আর পরিবারে একটা শান্তিপূর্ণ অবস্থা সবসময় তৈরি রাখুন। আর তার সুস্থ বিনোদনের যথেষ্ট মাধ্যম তৈরি রাখুন। তাকেও এই বিষয়গুলো সম্পর্কে সচেতন করে তুলুন। আর অপরিচিতদের ব্যাপারে সবসময় সতর্ক হতে পরামর্শ দিন। বাদবাকী আল্লাহ পাকের ইচ্ছা।

পোষ্টটি ভাল লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না, শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের সচেতন করুন।

(সংগ্রহকৃত)

The post জানুন জঙ্গীদের কেমিক্যাল ব্রেইন-ওয়াশ সম্পর্কে! নিজে সাবধান হোন অন্যকেও সাবধান করুন appeared first on টেক টিপস বিডি.

Viewing all 232 articles
Browse latest View live