বর্তমানে বেশিরভাগ স্মার্ট ফোন ও ট্যাবলেট এন্ড্রয়েড চালিত এবং নিঃসন্দেহে এটা অনেক উন্নত হলেও আমরা অবশ্যই জানি Apple এর iOS এর থেকে অনেকটাই ভিন্নধরমি।আমার কাছে বিভিন্ন কারণে iOS টাই বেশি পছন্দের। iOS Free Paid App অনেকেই খুজেন। যাহোক,এ নিয়ে কোন বিতর্কে যেতে চাচ্ছিনা।তবে আই ও এস চালিত ডিভাইসগুলার সিকিউরিটি সিস্টেম কিন্তু অতুলনীইয়।এন্ড্রয়েডে আমরা যেমন সহজেই এপ শেয়ারিং বা পেইড এপ এর ইন্সটলিং ফাইল বা APK ফাইল যেমন সহজেই ডাউনলোড করে ইন্সটল করতে পারি,আইফোন বা আইপ্যাড বা আইপড এ কিন্তু তেমন সহজে করা যায়না।আর এর পেইড এপ এর ফাইল পাওয়াও আমাবশ্যার চাঁদের মতো কঠিন।তবে আজ অত্যন্ত সহজে আর কম সময়ে iOS এর যে কোন পেইড এপ পাওয়ার উপায় জানাচ্ছি!
প্রথমেই দেখাযাক এর-
সুবিধাগুলোঃ
১।এটি সম্পূর্ণ ফ্রীতে পাচ্ছেন,
২।যে কোন পেইড এপ নিয়ে নিতে পারবেন ফ্রী তে,
৩।এটি ব্যবহারের জন্য কোন Apple ID প্রয়োজন নেই,
৪।এপ ক্র্যাশ করে না বললেই চলে,
৫।কোন রুট বা জেইল ব্রেকের প্রয়োজন নেই,
৬।iTools এর মতো আরো বিভিন্ন কাজও,যেমন ব্যাকআপ দেওয়া, ইত্যাদি করতে পারবেন।
ফার্মওয়্যার সাপোরটঃ
iOS 6 এবং এর পরবর্তী যেকোন আপডেট
যেভাবে ব্যবহার করবেনঃ
Ios Free Paid app প্রথমেই আপনার পিসিতে http://www.vshare.com/ সাইটটি থেকে vShare সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন।এবার এটি জলদি ইন্সটল করে নিন।এবার আপনার আইফোন/আইপড/আইপ্যাড টি কেবল দিয়ে পিসির সাথে কানেক্ট করুন।ভি শেয়ার অন রাখুন।কিছুক্ষনের মধ্যেই দেখবেন।আপনার ডিভাইসের সব ইনফরমেশন এখানে শো করতিছে।ব্যাস!আপনার কাজ প্রায় হয়েই গেছে।ভি শেয়ারের উপরের দিকে “Apps” এ ক্লিক করেন।এবার যে এপটি চান তার নাম সার্চ বক্সে লিখে সার্চ দিন।এপটি খুজে পাওয়ার পর এপটির নিচে Download এর উপর ক্লিক করুন।দেখবেন ডাউনলোড শুরু হয়েছে।ডাউনলোড শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।ডাউনলোড শেষ হলে vShare এর উপরের দিকে Downloads এ Click করে বাম পাশে Completed এ ক্লিক করুন।আপনার ডাউনলোড করা এপ এর সাথে Install লেখা আছে।ওখানে ক্লিক করুন আর উপভোগ করুন আপনার পছন্দের সেই এপটি!
এছাড়াও vShare দিয়ে iTools এর মতো অন্যান্য কাজও করতে পারবেন!
Google Drive অনেকেই ব্যবহার করি আমরা, আমার তো এটি ছাড়া চলা কোনভাবেই সম্ভব না। কিন্তু অনেক সময় নতুন করে উইন্ডোজ সেটাপ দিতে হয় পিসিতে। তখন Drive এ রাখা ডাটা আবার নতুন করে আপলোড বা ডাউনলোড করতে হয়।
কিন্তু আজ আমি আপনাদের জানাবো ড্রাইভ এর নতুন একটি প্রজেক্ট যা দিয়ে আপনি পুরনো ফাইলগুলো যে ফোল্ডারে আছে সেটি দেখিয়ে দিলেই তা ড্রাইভ এ থাকা ফাইলগুলোর সাথে সিঙ্ক করে নিবে।
Google Drive এর ডাটা সিঙ্ক
উইন্ডোজ ইন্সটল করার আগে গুগল ড্রাইভ এর ফাইলগুলো C ড্রাইভ বাদে অন্য কোন ড্রাইভে সরিয়ে নিন।
উইন্ডোজ ইন্সটল এর পর Google Drive সেটাপ করুন ডিফল্ট সেটিং দিয়ে।
টাস্কবার থেকে গুগল ড্রাইভ আইকনে রাইট ক্লিক করে Setting>Account>Disconnect Account করুন।
এরপর গুগল ড্রাইভ বন্ধ(Exit) করুন.
এবার কমান্ড প্রম্পট এ গিয়ে(cmd.exe লিখে স্টার্ট মেনুতে সার্চ করুন) Program Files এ যান cd “C:\Program Files\Google\Drive” এই কমান্ড দিয়ে। (৬৪ বিট অপারেটিং সিস্টেম হলে Program File(x86) হবে)
তারপর googledrivesync.exe –enable_snapshot_reconstruct এই কমান্ড রান করুন।
স্টার্ট মেনু থেকে গুগল ড্রাইভ রান করুন, নতুন করে একাউন্ট সেট করুন
শেষ ধাপে গিয়ে Finish এর আগে Advanced Setting এ গিয়ে যে ফোল্ডারে আপনি আগের ফাইলগুলো রেখেছেন সেটি দেখিয়ে দিন।
এর পর গুগল ড্রাইভ আপনার পিসিতে থাকা ফাইল আর তার ক্লাউড এ থাকা ফাইলগুলো মিলিয়ে আপনাকে একটি সামারি রিপোর্ট দিবে এবং কোন কিছু চেঞ্জ করতে হলে আপনাকে বলবে। কিছুক্ষন পর দেখবেন ফাইলগুলো সিঙ্ক হয়ে যাবে, নতুন করে ডাউনলোড বা আপলোড করতে হবেনা।
আশা করি আপনাদের কাজে লাগবে এবং সহজেই কোন সমস্যা ছাড়া এই ধাপগুলো পার করতে পারবেন। কোন সমস্যা হলে কমেন্ট করবেন।
দেশে পেপ্যালের মাধ্যমে ই-পেমেন্ট সিস্টেম আরও সহজ ও ব্যাপকভাবে হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে নিত্যপ্রয়োজনীয় গৃহসেবা দেয়ার অনলাইন প্লাটফর্ম ‘সেবা ডট এক্সওয়াইজেড’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে দেশের ই-পেমেন্ট সিস্টেম নিয়ে এ কথা বলেন অর্থমন্ত্রী। এ সময় হোটেলটিতে ‘বিপিও সামিট-২০১৬’ অনুষ্ঠিত হচ্ছিল।
অনলাইন পেমেন্টের ক্ষেত্রে দেশে যেসব সমস্যা রয়েছে তা তাড়াতাড়ি উঠে যাবে উল্লেখ করে আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, পেপ্যাল ইতোমধ্যে এসেছিল, আবার পিছিয়ে গিয়েছিল। পেপ্যাল আবার দেশে এসেছে এবং আগ্রহ দেখিয়েছে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, পেপ্যালের মাধ্যমে ই-পেমেন্ট সিস্টেমটাকে আরও সহজ করে দেয়া যাবে এবং এর মাধ্যমে ই-পেমেন্ট আরও ব্যাপকভাবে হবে।
তিনি বলেন, দেশে অনেক ই-পেমেন্ট ও ই-রিসিপ্ট হচ্ছে। অনেকে বিদেশের সঙ্গেও হয়ত করছেন। তাড়াতাড়িই ই-পেমেন্টের ক্ষেত্রে বাধাগুলো কেটে যাবে।
অনলাইন পেমেন্ট বাড়লে দুর্নীতির পরিমাণ কমবে উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, আমাদের একটা দুর্নাম আছে, আমরা দুর্নীতিপরায়ণ। এ দুর্নাম থেকে উত্তরণের সেরা উপায় ই-পেমেন্ট ও ই-রিসিপ্টস।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক সেবা ডট এক্সওয়াইজেডকে তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ হতে সব ধরনের সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন।
তিনি বলেন, এমন কোনো একটি উদ্যোগই দেশের অর্থনৈতিক ও বৈশ্বিক পরিচিতিতে একক ভূমিকা রাখবে। যেমনটা এক অ্যাংরি বার্ডসের ভ্যালূ কোনো দেশের বার্ষিক বাজেট হতে বেশি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি, বেসিসের সভাপতি তথ্যপ্রযুক্তিবিদ মোস্তাফা জব্বার, ফেনক্স ভেঞ্চার ক্যাপিটালের অংশীদার ও এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক শামীম আহসান এবং রবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সুপুন বীরাসিংহে।
অপেরা নিশ্চিত করেছে যে, প্রতিষ্ঠানটির সিঙ্ক সার্ভার ভেদ করে হ্যাকাররা ব্যবহারকারীদের পাসওয়ার্ড হাতিয়ে নিয়েছে। তবে হ্যাকের পরে অপেরা কর্তৃপক্ষ ব্যবাহারকারীদের সতর্ক করেছে।
নরওয়ে ভিত্তিক মোবাইলে ইন্টারনেট ব্রাউজার কোম্পানিটি তাদের সিঙ্ক সার্ভারের ক্রটি জানতে পেরে ব্যবহারকারীদের আগেও সতর্ক করেছিল বলে দাবি করেছে।
প্রতিষ্ঠানটি দাবি করেছে, তারা ওই হামলা খুব দ্রুত রোধ করতে পেরেছে। তবে কিছু ব্যবহারকারীর তথ্য হ্যাকারদের হাতে গিয়ে থাকতে পারে বলে মনে করছে তারা।
এই সপ্তাহের প্রথমদিকেই অপেরা সিঙ্ক সিস্টেম ব্যবহারকারীরা আক্রান্ত হয়েছে তা সনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছিল বলে দাবি করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
হামলাটি খুব দ্রুত রোধ করা সম্ভব হয়েছে এবং তদন্ত প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে বলে একটি ব্লগ পোস্টে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। তবে সেসময় যারা অপেরায় লগইন করেছিলো তাদের ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড খোয়া যেতে পারে বলেও ধারণা করছে প্রতিষ্ঠানটি।
তবে সতর্কতা হিসেবে অপেরা তাদের সিঙ্ক অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড রিসেট দিচ্ছে। ব্লগ পোস্টে অপেরা কর্তৃপক্ষ লিখেছে, তারা ইতোমধ্যেই অপেরা সিঙ্ক ব্রাউজার ব্যবহারকারীদের কাছে ই-মেইল পাঠিয়েছে। তারা এ ধরনের ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে তাদের পাসওয়ার্ড বদল করতে অনুরোধ জানিয়েছে। তবে শুধু অপেরা সিঙ্ক ব্যবহারকারীদের নয়, অন্য তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে যারা এটি ব্যবহার করে সেসব পাসওয়ার্ডও রিসেট দিতে বলেছে কর্তৃপক্ষ।
আসস্লামু আলাইকুম । আশা করি সবাই ভালই আছেন । আজ আমি আপনাদের সাথে ফেসবুক মার্কেটিং এর কিছু টিপস শেয়ার করব । কিভাবে আপনি একটা মাত্র ফেসবুক আইডি থেকে হাজার হাজার ভিজিটর ড্রাইভ করাতে পারবেন সেই বিষয় নিয়েই আলোচনা করব । আশা করি যদি আপনারা এই টিপস গুলো ব্যাবহার করেন তাহলে ইনশাআল্লাহ ফেসবুক ট্রাফিক নিয়ে আর সমস্যা থাকবে না ।
এখানে আমি বর্ণনা দিলাম । আর যদি লিখে লিখে পরায় যদি আপনি বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে সেই জন্য একটা ভিডিও ও তৈরি করেছি আপ্নারা চাইলে ভিডিও দেখতে পারেন আশা করি সব ক্লিয়ার হয়ে যাবে । নিচে ইউটিউব ভিডিও দেয়া আছে সব কিছু Practical দেখতে পারেন
আপনি ৫ টা আইডি খুললেন। প্রত্যেক টা আইডি কিন্তু আলাদা আলাদা ব্রাউজার এর আলাদা আলদা প্রাইভেট উইন্ডো তে চালু রাখতে হবে। আর হ্যাঁ সব গুলো কিন্তু মেয়ে আইডি আর হট কিছু পিক দিয়ে সাজিয়ে নিবেন। এখন কাজ ফ্রেন্ড বারান আর কিছু গ্রুপ এ অ্যাড হওয়া।
আপনার কিছু সমালোচনা মুলক পেজ এ খুজে বের করতে হবে। এটা আপনার কাজ। যেমন ধরুন বাংলাদেশে রেডিওমুন্না বা এমন অনেক পেজ আছে যেখানে দেখবেন কিছুক্ষণ পর পর নতুন টিউন দেই সেখানে হাজারো লাইক আর টিউমেন্ট। এমনি কিছু ইন্টারন্যাশনাল পেজ বের করতে হবে যেখানে আপনার কাজ টিউমেন্ট করা আর অন্ন যারা যারা টিউমেন্ট করছে সেগুল তে লাইক দেয়া আর কিছু রেপ্লাই দিবেন। দেখবেন অনেক ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট আসা সুরু হইছে।
আর কিছু হট পাবলিক গ্রুপ খুজে বের করুন যেখানে টিউন করলে approve হয়ে যায়। এমন কিছু কিছু গ্রুপ এ অ্যাড হয়ে যান। এর পর সেই গ্রুপ এর বাপ সাইটে দেখবেন মেসেজ অপশন আছে। সেখানে ক্লিক করে ৫০ জনকে সিলেক্ট করুন। তারপর একটা পিক দিয়ে একটা মেসেজ পাঠান। এভাবে ২০০ জনকে পাঠান। দেখবেন রিকুয়েস্ট আসা সুরু করছে। এভাবে দুই বা তিনটা ভাল গ্রুপে এই কাজ করেন আর কিছু ভাল পেজ এ এমন টিউমেন্ট এ অই কাজ টা করেন। ভালোভাবে করতে পারলে আশা করা যায় ২ বা ৩ ঘণ্টার মধ্যে ৩০০০ ফ্রেন্ড হয়ে যাবে। আর কিছু গ্রুপেও অ্যাড হয়ে যান।
এভাবে প্রত্যেক টা আইডি তে একি কাজ করেন। ৩ ঘণ্টার মধ্যে ভাল রেজাল্ট পাওয়া সুরু করছেন। এখন কাজ ভালোভাবে মার্কেটিং এর।
আপনার সাইট এর একটা হট টপিক নিয়ে টিউন করেন আর সেই টিউন টা তে ৫০ জন কে ট্যাগ করেন।কিভাবে ৫০০ জন কে ট্যাগ করবেন ভিডিও তে দেয়া আছে টিউমেন্ট এ ম্যানশন করেন ৫০০ জনকে।
এখন কাজ মেসেজ মার্কেটিং এর। মেসেজ এ গিয়ে থেকে একটা গ্রুপ মেসেজ বক্স ওপেন করেন তারপর ৭০ জন করে এক একটা গ্রুপে অ্যাড করা সুরু করেন। আর এমন একটা মেসেজ দিবেন যারা ঐ গ্রুপ এর ৭০ জন জখন মেসেজ টা দেখবে তারা যেন আপনার ওয়ালে এসে টিউন টা দেখার জন্য ক্লিক করে। এভাবে ৭০ জন করে আলাদা আলাদা ৫ টা মেসেজ বক্স ওপেন করে এই কাজ করবেন।
এখন কাজ গ্রুপ মার্কেটিং এর। যে গুলো গ্রুপ এ অ্যাড হয়েছেন সেগুলো তে সুন্দর করে টিউন করেন। খুব নিখুঁত ভাবে টিউন করতে হবে।
ইভেন্ট এর কাজ এখন। আপনি একটা ইভেন্ট খুলে সেখানে সুন্দর করে টিউন আর লিঙ্ক পেস্ট করে ঐ ইভেন্ট এ সবাই কে ইনভাইট করুন। এতে করে যারা যারা ইভেন্ট এ আসবে তাদের মধ্যে কিছু ক্লিক অবশই পাবেন। আপনার টপিক এর উপর কিছু ভাল ইভেন্ট খুজে বের করে ৪ বা ৫ টা তে টিউন করুন।
এখন কাজ নিজের গ্রুপে মেম্বার অ্যাড করে। নিজে একটা হট গ্রুপ খুলুন। সেখানে আপনার ফ্রেন্ড গুলো কে অ্যাড করুন। কোন ধরনের স্ক্রিপ্ট দিয়ে অ্যাড করবেন না তাহলে তাদের কাছে কোন গ্রুপ এ অ্যাড হওয়ার নটিফিকেশন যাবে না। একটা ক্রম এক্সটেনশন আছে সেটা হল এটা খুবই ভাল একটা টুল। কারন এটা যাদের কে গ্রুপ এ অ্যাড করবে তাদের সবার কাছে নটিফিকেশন যাবে। নটিফিকেশন গেলে কিছু লোক গ্রুপে এসে গ্রুপ টা দেখার চেষ্টা করবে। আর তখন আপনি যে গ্রুপে টিউন করেছেন সেটা দেখতে পারবে। আর সেখান থেকেও অবশ্যই কিছু ক্লিক পাবেন।
এখন পেজ এর কথায় আসি। একটা পেজ খুললেন। মানে প্রতিদিন পেজ খুলবেন আর সেখানে কিছু টিউন করে সবায় কে এক ক্লিকে ইনভাইট করবেন। এতে করে যারা যারা লাইক দিবে তারা অবশ্যই দেখবে আপনার টিউন গুলো আর সেখান থেকেও ভাল ক্লিক পাবেন আশা করা যায়।
এভাবে কাজ করলে আশা করা যায় এক একটা আইডি থেকে আপনি মিনিমাম ৫০০ ভিজিটর ড্রাইভ করানো বেপার না। একটা আইডি থেকে ১০০০ ভিজিটর ও ড্রাইভ করানো যায়। সেটা নির্ভর করবে আপনার প্রতিদিন কাজ শেখা আর চর্চা এর উপর। কারন আপনি জখন এগুল করতে যাবেন তখন আরও অজানা জিনিস জানতে পারবেন যেগুলো আপনার আজিবন কাজে দিবে। video https://youtu.be/ZUGnYHAJtFM
এতদিন তো অনেক ভাবে Bitcoin আয় করেছেন। এবার সবচেয়ে কম সময়ে সবচেয়ে বেশী Bitcoin আয় করুন। কোন রেফেরেল ছাড়াও দিনে কমপক্ষে ১ লক্ষ satoshi আয় করতে পারবেন। যাদের Bitcoin Wallet নেই তারা এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। আর যাদের Bitcoin Wallet আছে তারা শুধু এই লিঙ্কে ক্লিক করে registration করে নিন।
প্রতি ১০ মিনিট পর পর ৩০০০ satoshi দিবে। আপনি যত সময় দিবেন ততো আয় হবে। আজকের রেট 1Bitcoin = 709.99 US Dollar। তাই দেরি না করে এখনই শুরু করুন।
………………………………………………………………………………………………………………………….
এতদিন তো অনেক ভাবে Bitcoin আয় করেছেন। এবার সবচেয়ে কম সময়ে সবচেয়ে বেশী Bitcoin আয় করুন। কোন রেফেরেল ছাড়াও দিনে কমপক্ষে ১ লক্ষ satoshi আয় করতে পারবেন। যাদের Bitcoin Wallet নেই তারা এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। আর যাদের Bitcoin Wallet আছে তারা শুধু এই লিঙ্কে ক্লিক করে registration করে নিন।
প্রতি ১০ মিনিট পর পর ৩০০০ satoshi দিবে। আপনি যত সময় দিবেন ততো আয় হবে। আজকের রেট 1Bitcoin = 709.99 US Dollar। তাই দেরি না করে এখনই শুরু করুন।
………………………………………………………………………………………………………………………….
এতদিন তো অনেক ভাবে Bitcoin আয় করেছেন। এবার সবচেয়ে কম সময়ে সবচেয়ে বেশী Bitcoin আয় করুন। কোন রেফেরেল ছাড়াও দিনে কমপক্ষে ১ লক্ষ satoshi আয় করতে পারবেন। যাদের Bitcoin Wallet নেই তারা এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। আর যাদের Bitcoin Wallet আছে তারা শুধু এই লিঙ্কে ক্লিক করে registration করে নিন।
প্রতি ১০ মিনিট পর পর ৩০০০ satoshi দিবে। আপনি যত সময় দিবেন ততো আয় হবে। আজকের রেট 1Bitcoin = 709.99 US Dollar। তাই দেরি না করে এখনই শুরু করুন।
অপরিচিত নম্বর থেকে কল দিলে সেই নম্বরটি কার তা জানিয়ে দেয়ার অ্যাপ্লিকেশন হলো True Caller চমৎকার এ ফিচারের জন্য অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহারকারীদের কাছে বেশ জনপ্রিয়।
নানা বিরক্তিকর কলের ঝামেলা থেকেও মুক্তি দিতে ব্লকের সহজ সমাধান মিলবে এ অ্যাপে। অপরিচিত নম্বরের পরিচয় দেয়া, কলব্লকসহ নানা ফিচার রয়েছে এতে।
তবে অ্যাপটির সাহায্যে আরও কিছু কাজ করা যায়। তার মধ্যে একটি হলো সহজেই ফোনের রিংটোন পরিবর্তন। ফোনের আলাদা ডিফিল্ট সেটিংস অপশনে না গিয়ে এটি ব্যবহার করেই কাজটি করা যায়। কিভাবে ট্রু কলার থেকে রিংটোন পরিবর্তন করতে হয় তা এ টিউটোরিয়ালে তুলে ধরা হলো।
প্রথমে অ্যাপ্লিকেশনটি চালু করতে হবে।
তারপর উপরের বাম পাশে থাকা মেন্যু অপশনে ক্লিক করে সেটিংস বাটনে ক্লিক করতে হবে।
এরপর সেখান থেকে ‘Ringtone’ অপশনে ক্লিক করতে হবে।
তাহলে নতুন একটি পেইজ চালু হবে। সেখান থেকে কলের রিং টোনের ভলিয়ম নিয়ন্ত্রণ করার অপশন রয়েছে।
এর নিচেই ‘ringtone’ অপশনে ক্লিক করলে ফোনে থাকা রিংটোনগুলো প্রদর্শিত হবে। সেখান থেকে পছন্দের রিংটোনটি নির্বাচন করে ‘ok’ বাটনে ক্লিক করতে হবে।
ফোনে থাকা ছবি দিয়ে সহজে অ্যানিমেশন তৈরির ফিচারের কারণে দ্রুত জনপ্রিয়তায় পায় গুগল ফটোস অ্যাপ্লিকেশনটি। তবে এই অ্যানিমেশন তৈরি করতে ইন্টারনেট সংযোগের প্রয়োজন হতো।
সম্প্রতি ব্যবহারকারীদের সুবিধার কথা ভেবে গুগল ফটোসের নতুন সংস্করণে উন্মুক্ত করা হয়েছে। সংস্করণটিতে এখন অ্যানিমেশন তৈরি করতে আর ইন্টারনেটের প্রয়োজন হবে না। অ্যাপ ডাউনলোডের পর তা অফলাইনেই ব্যবহার করে অ্যানিমেশন তৈরি করা যাবে।
নতুন এই ফিচারটি বর্তমানে শুধুমাত্র অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য রয়েছে। ফিচারটি ব্যবহার করতে গুগল প্লে থেকে নতুন সংস্করণটি ইন্সটল করতে হবে।
এরপর ফোনের ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ করে ক্রিয়েট বাটনে ক্লিক করতে হবে। তারপর ছবি নির্বাচন করে দিতে হবে। এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৫০টি ছবি নির্বাচন করা যাবে। তবে এরজন্য নির্বাচন করতে হবে ফোনের মেমোরিতে থাকে এমন ছবি। গুগল ফটোসে ক্লাউডে থাকা ছবি নির্বাচন করা যাবে না।
এই ফিচারটি ছাড়াও অ্যান্ড্রয়েড নোগাট অপারেটিং সিস্টেম চালিত ডিভাইসের জন্য নতুন শটকার্ট আইকন আনা হয়েছে। ব্যবহারকারী যেনো গুগল ফটোসে দ্রুত ছবি শেয়ার করতে পারে সে সুবিধা যুক্ত করেছে।
অ্যান্ড্রয়েড চালিত ফোনের পাশাপাশি পরিধেয় ডিভাইসেও কাজ করবে নতুন সংস্করণটি। নতুন সংস্করণসহ অ্যাপ্লিকেশনটি এই ঠিকানা থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারবেন।
অনেক সময় ব্যক্তিগত মেইল আইডির পাশপাশি অফিস বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মেইলের দিকে নজর রাখতে হয়। তাই স্মার্টফোনে মেইল আইডি সিনক্রোনাইজ করে রাখলে সহজেই তাৎক্ষনিকভাবে নতুন মেইলের খবর জানা যাবে।
স্মার্টফোনে জিমেইল ব্যবহারকারীর জন্য রয়েছে আলাদা একটি অ্যাপ্লিকেশন । চাইলে ব্যবহারকারীরা একাধিক জিমেইল আইডি একই অ্যাপে ব্যবহার করতে পারেন। কিভাবে কাজটি করতে হবে তা এ টিউটোরিয়ালে তুলে ধরা হলো।
প্রথমে স্মার্টফোন থেকে জিমেইল অ্যাপ্লিকেশনটি চালু করতে হবে। তাহলে প্রাইমারি যে মেইল আইডি যুক্ত আছে তা দেখাবে।
তারপর উপরে থাকা সার্চ বারের অপর পাশের থাকা অপশনটিতে ক্লিক করতে হবে। তাহলে মেইলে আইডির বিস্তারিত তথ্য দেখাবে।
সেখানে আইডিটির পাশে অ্যারো আইকনটিকে ক্লিক করতে হবে।
এরপর ‘add account’ নামে একটি অপশন আসবে। এখন সেটিতে ক্লিক করতে হবে।
তারপর জিমেইলে ক্লিক করে ওকে বাটনে ক্লিক করে অপর আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে।
তাহলেই একই অ্যাপে একাধিক জিমেইল আইডি ব্যবহার করা যাবে। প্রয়োজন মত মেইল ব্যবহার করতে সেটিংস থেকে মেইলটি নির্বাচন করে নিলেই হবে।
এতদিন তো অনেকভাবে Bitcoin আয় করেছেন। এর থেকে সহজ উপায়ে Bitcoin আয় করা সম্ভব না। শুধু একটা অ্যাকাউন্ট খুলে নাকে তেল দিয়ে ঘুমান। প্রতি সেকেন্ডে Bitcoin আয় হতে থাকবে। আর কোন কাজ করতে হবে না। ৭ দিন পরপর উয়িথড্র দিবেন বা অ্যাকাউন্ট আপডেট করবেন কাজ শেষ।
এতদিন তো অনেকভাবে Bitcoin আয় করেছেন। এর থেকে সহজ উপায়ে Bitcoin আয় করা সম্ভব না। শুধু একটা অ্যাকাউন্ট খুলে নাকে তেল দিয়ে ঘুমান। প্রতি সেকেন্ডে Bitcoin আয় হতে থাকবে। আর কোন কাজ করতে হবে না। ৭ দিন পরপর উয়িথড্র দিবেন বা অ্যাকাউন্ট আপডেট করবেন কাজ শেষ।
এতদিন তো অনেকভাবে Bitcoin আয় করেছেন। এর থেকে সহজ উপায়ে Bitcoin আয় করা সম্ভব না। শুধু একটা অ্যাকাউন্ট খুলে নাকে তেল দিয়ে ঘুমান। প্রতি সেকেন্ডে Bitcoin আয় হতে থাকবে। আর কোন কাজ করতে হবে না। ৭ দিন পরপর উয়িথড্র দিবেন বা অ্যাকাউন্ট আপডেট করবেন কাজ শেষ।
সবাই কেমন আছেন । আমি ভালো আছি । যা বলতে চাচ্ছিলাম , আমরা যারা ওয়েব সাইট তৈরি করেছি তারা মর্মে মর্মে বুঝতে পারছি ব্লগের ভিজিটর কত মূল্যবান । খুব কম মানুষই শখের বশে ব্লগ খুলে কিন্তু অধিকাংশই মানুষই ইনকামের জন্য ব্লগ খুলে কিন্তু ভিজিটর না থাকলে সে ব্লগের কী মূল্য আছে? সে ব্লগ দিয়ে কী ইনকাম করা সম্ভব আপনারাই বলুন । তাই আপনাদের কথা ভেবে একটা বই লিখেই ফেললাম যদি কোনো ভুল হয়ে থাকে আমাকে বলবেন আমি শুদ্রে নিবো তবে আমাকে গালি দিবেন না প্লিজ ।
আজ এই পর্যন্তই সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। সবার জন্য শুভ কামনা রইলো। আমার টিউন গুলো দ্বারা যদি নূন্যতম ও উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে ফেসবুক,টুইটার,গুগল প্লাস এ আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। কারো কোনো সমস্যা হলে টিউমেন্ট এ জানান।আমি সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করবো। ওয়েব ডিজাইন, এস ই ও,অনলাইনে আয় বিষয়ক সর্বশেষ আপডেট পেতে আমাদের পেজে লাইকদিন। অথবা ফেসবুকে আমাকে জানাতে পারেন
Hello ,সবাই কেমন আছেন? আমি ভালো আছি । আশা করি আপনারা ও ভালো আছেন । আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করবো কিভাবে আপনারা Adf.ly তে লিঙ্ক শেয়ার করে আয় করবেন এবং কিভাবে Adf.ly তে কম খরছে বিজ্ঞাপন দিবেন । চলুন দেখে নেওয়া যাক এডেফ্লি এক্টি URL Shortening সার্ভিস । এটি এর যাত্রা শুরু করে ২০০৯ সাল থেকে এবং ক্রমে ক্রমে পপুলারে পরিণত হয়েছে । বর্তমানে লিঙ্ক শরটেনিং করার জন্য এডেফ্লি খুবই জনপ্রিয় এডেফ্লি যেই সব কারণে জনপ্রিয়
সিপি এম ( CPM ) রেট বেশি
দ্রুত পেমেন্ট
লো মিনিমাম পে আউট
ডেডিকেটেড সাপোর্ট
সরবোচ্ছ ফিল রেট
আকর্ষণীয় এফিলিয়েট প্রোগ্রাম
লিঙ্ক শেয়ার করে আয় করুন / কম খরছে বিজ্ঞাপন দিন
Adf.ly থেকে আয়ঃ
আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত লিঙ্ক Adf.ly তে একাউন্ট খোলার পরে উপরে বক্সে বসান । তারপরে লিঙ্কটি শর্ট হয়ে গেলে এটি ফেসবুক, গুগল প্লাস, টুইটারে শেয়ার করুণ ।
সাইন আপ এবং অনুমোদনঃ এই সাইট থেকে যে কেউ আয় করতে পারবে যার শুধু এক্টি ইমেইল এড্ড্রেস আছে এবং হাল্কা মার্কেটিং এর উপর ধারনা আছে সে ও এটি থেকে আয় করতে পারবেন ।আপনি লিঙ্ক শরট করে এবং ইনটারনেটে শেয়ার করে আয় শুরু করতে পারবেন । এটিতে কোনো অনুমদনের প্রয়োজন হয় না , একাউন্ট ইনস্ট্যান্ট এক্টিভ হয় ।
মিনিমাম পে আউটঃ
Adf.ly তে আপনি চাইলেই আপনার ডলার উঠাতে পারবেন না , আপনাকে কম্পক্ষ্যে ৫ ডলার আয় করতে হবে তাহলে আপনি পেপাল , পেজা, পেওনিয়ারের মাধ্যমে তুলতে পারবেন ।
বাড়তি আয়ঃ
আপনি Adf.ly এর রেফারেল প্রোগ্রামের মাধ্যমে আপনি বাড়তি আয় করতে পারবেন । আপনি যদি একজন পাবলিশারকে রেফার করতে পারেন তাহলে আপনি তার আয়ের ২০ % পাবেন । আর আপনি যদি একজন এডভারটাইজারকে রেফার করেন তাহলে আপনি তার ব্যায়ের ৫ % পাবেন ।
পপ এড ঃ
Adf.ly নতুন সিস্টেমটি লাঞ্ছ করেছে । ওয়েব মাস্টাররা তাদের ওয়েব সাইটে পপ এড কোড বসিয়ে আয় করতে পারবে । কেউ যদি আপনার ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে তাহলে আরেক্টি ট্যাবে তাদের বিজ্ঞাপন ওপেন হবে আপ্নার ভিজিটর আপ্নারই থাকলো পাশা পাশি আপনি আয় ও করতে পারলেন ।
Adf.ly তে আপনি খুবই কম খরছে বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন । এর মাধ্যমে আপনি মাত্র ১ ডলার খরছ করে আপনার ওয়েব সাইট বা ব্লগের জন্য ১ হাজার ভিজিটর নিতে পারেন । এর আরেক্টি বড় সুবিধা হলো আপনি যে দেশকে টারগেট করবেন আপনি সেই দেশের ভিজিটর পাবেন , আপনি যদি বাংলাদেশকে টারগেট করেন তাহলে আপনি বাংলাদেশের ভিজিটর পাবেন । তাহলে আর দেরি কেনো
আজ এই পর্যন্তই সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন । সবার জন্য শুভ কামনা রইলো । আমাদের পোস্ট গুলো দ্বারা যদি নূন্যতম ও উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে ফেসবুক,টুইটার,গুগল প্লাস এ আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না । কারো কোনো সমস্যা হলে কমেন্ট এ জানান। আমি সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করবো । অনলাইনে আয় বিষয়ক সর্বশেষ আপডেট পেতে আমাদের পেজে লাইকদিন। অথবা ফেসবুকে আমাকে জানাতে পারেন
Hello ,সবাই কেমন আছেন? আমি ভালো আছি । আশা করি আপনারা ও ভালো আছেন । আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করবো কিভাবে আপনি অনলাইনে টাকা ইনভেস্ট করে Mypayingads এর মাধ্যমে টাকা আয় করবেন । অনলাইনের মাধ্যমে আয়ের অনেক উপায় আছে যেমনঃ ফাইল আপলোড করে আয় , এন্ড্রয়েড মোবাইলের মাধ্যমে এপ্স ইন্সটল করে আয় , PTC সাইটের মাধ্যমে আয় , লিংক শেয়ার করে আয় , ব্লগে আরটিকেল লিখে আয় ইত্যাদি উপায় রয়েছে সে যাই হোক ফ্রি মেথড গুলোতে বলা যায় সফলতার সম্ভাবনা ৫ % কিন্ত পেইড মেথডে সফলতার পরিমান ৮০-৯০% । বিশ্বাস করুন আমাকে মিথ্যা বলছিনা । আপনি দেখেন যারা অনলাইনে বলা চলে সফল তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড কি ? তারা দিন-রাত এক করে পরিশ্রম করেছে , টাকা ইনভেস্ট করেছে তারপরে তাদের সফলতা এসেছে । তাই যারা বলেন কোনোমতে হাত খরচ যোগাড় করতে পারলেই হবে আমি বলবো অনলাইন থেকে আয় তাদের জন্য না । এখানে আপনি সময় দিতে হবে , তাহলে আপনি লাইফটাইম অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন ।
How to earn money by investing money Mypayingads bangla tutorial
রেভেনিউ শেয়ারিং কি?
রেভেনিউ শেয়ারিং সাইট হচ্ছে এমন একটি সাইট যারা কিনা আপনার থেকে টাকা নিয়ে ওইটা দিয়ে ব্যবসা করে আপনাকে ওই টাকা দিবে সাথে কিছু % আপনাকে বোনাস দিবে ।
ভুয়া নাকি বৈধঃ
is it Scam or legit? আমরা যে রেভেনিউ সাইট সম্পর্কে কথা বলতে যাচ্ছি তাহলো MYPayingAds (MPA ) । রেভেনিউ শেয়ারিং সাইটের মধ্যে এটি ১ নাম্বারে অবস্থান করছে । যখনি অনলাইনে কোনো সাইটের মাধ্যমে আয়ের কথা আসে তখনি এর সাথে আরেকটি কথা ও আসে যে এটি ভূয়া নাকি সত্যিকারের সাইট যা দিয়ে সত্যি আয় করা । Mypayingads এই পর্যন্ত ১ জন লোকের সাথে ও পোল্ট্রি বাজি করে নাই । এমনকি এটি যে ভূয়া কেউ এটার প্রমাণ দিতে পারবে না । মাঝখানে পেপালের সাথে MYpayingads এর একটি ঝামেলা হইছিল যার কারণের ইউজারের ব্যালেন্স নিয়ে প্রব্লেম হইছিলো কিন্তু সমস্যা মিটে যাওয়ার পর তারা আবার ইউজারদের একাউন্টে ব্যালেন্স আগের মত করে দিয়েছে । এটি যে ট্রাস্টেড সাইট এটিও এর বড় প্রমাণ যদি ভূয়া হত তাহলে ওই ঝামেলার পর কম্পানি পালাতো আবার ইউজারদের ব্যালেন্স দিয়ে দিতনা ।
পেমেন্ট প্রুফঃ
Youtube Live hangouts with Uday Nara (Founder)
Mypayingads bangla tutorial
Mypayingads এর পটভূমিঃ
Mypayingadsএর মালিক Singapur প্রবাসী ভারতের তামিলনারুর অধিবাসী উদয় নারা একজন সৎ লোক তিনি। অত্যন্ত জ্ঞানী। ইন্টারনেট মার্কেটিংয়ে বিশাল দক্ষতা রয়েছে উনার। উনার সততার কারনে এই সাইট খুব দ্রুত সারা বিশ্বে সুনামের সাথে ছড়িয়ে পড়ছে। কিভাবে কাজ করবো? কত লাভ হবে? কয় দিন পর টাকা ফেরত পাবো? এটা কি বিশ্বাস্থ সাইট? কয় দিন থাকবে? কয়দিন পর স্ক্যাম করলে আমার ক্ষতি হবে করবো ইত্যাদি ইত্যাদি আমাদের মনে নানান প্রশ্ন জাগতেই পারে কিন্তু আমি এত কিছু ভাবি নাই। কাজ শুরু করে দিছি দেখি না কি হয়? আর সেটা থেকেই আজ এই অবস্থা আমার বুঝলেন। কাজ শুরু করেন বেশি ইনভেস্ট করার দরকার নেই অল্প অল্প করে করবেন। আবার ক্যাশ দেওয়ার মত টাকা হলেই ক্যাশ আউট দিয়ে দিবেন ব্যস। তবে আগে রেজিস্টার করতে হবে রেজিস্টার করতে কোন টাকা খরচ হয়না। তারপর আমি Step by Step সব কিছু দেখাবো। আমার রেফারে রেজিষ্টার করলে হেল্পটা অনেক বেশি পাবেন স্বাভাবিক ভাবে। আমি যথেষ্ট হেল্প করবো। সব ব্যাপারে।
Mypayingads এ কিভাবে রেজিস্টার করবেন?
এটি অনেক সহজ তেমন জঠিল কোনো কিছুই নেই । প্রথমে আমার দেওয়া লিংক এ ক্লিক করুন
তারপরে নিচের মত একটি সাইন আপ ফরম আসবে । (আর অবশ্যই আপনারা আমার রেফার লিংকে ক্লিক করে সাইন আপ করবেন আমকে স্পন্সর করলে সুবিধা হবে কি আপনি আমার কাছে সব সময় সাপোর্ট পাবেন । তাই আমার রেফার লিংকের মাধ্যমে সাইন আপ করতে ভুলবেন না ।)
উপরে sponsor: Muktoit আছে কিনা দেখে নিন যদি না থাকে এই লিংকে যান তারপরে আপনার নামের প্রথম অংশ , দ্বিতীয় অংশ , ইউজার নেম দিন , ইমেই ঠিকানা দিন ।
পাসওয়ার্ড এক্টু কঠিন দিবেন যাতে কোনো হ্যাকার আপনার একাউন্ট হ্যাক করতে না পারে । তারপরে term Condition এর বক্সে টিক চিহ্ন দিন । তারপরে ক্যাপচা বসান ( ছবির লেখাটা বক্সে বসান ) । তারপরে আপনার ইনবক্স চেক করুন , আপনার ইনবক্সে একটি কনফারমেশান ইমেইল যাবে , এটি কনফার্ম করলেই আপনার আইদি এক্টিভ হয়ে যাবে ।
Mypayingads এ আয় করার সিস্টেম কি?
আপনি এই সাইটের মাধ্যমে ৩ ভাবে আয় করতে পারবেন
Cash Link এর মাধ্যমে এড দেখে
এড প্যাক কিনে ( ইনভেস্ট করে )
রেফার লিংকে মাধ্যমে
Mypayingads এ এড দেখে আয়ঃ
আপনার একাউন্টে লগিন করার পরে বাম পাশে ২ নাম্বার লিংক্টাতে ক্লিক করুন অর্থাৎ Cash Links এ ক্লিক করুন ।তারপরে অনেক গুলো এড দেখতে পাবেন এই এড গুলো ঘন্টা পর পরি আসে । যাইহোক ওইখানে যাওয়ার পরে Click here to earn এ ক্লিক করুন । আপনি এই ট্যাব ছেড়ে কথাও যেতে পারবেন না , যদি যান এটি থেমে যাবে তাই আপনাকে ধৈর্য ধরে এই ট্যাবেই থাকতে হবে । তারপরে এড দেখা হয়ে গেলে GO Back Cash Link এ ক্লিক করুন ।
Mypayingads এ এড প্যাক কিনেঃ
আপনাকে এই পধ্যতিতে তেমন কিছুই করতে হবে নাহ । প্রথমে আপনি আপনার ড্যাশবোর্ড থেকে purchase এড এ ক্লিক করুন । তারপরে একটি ব্যানার সেট আপ করুন । ব্যানার সেট আপ করার পরে Buy Ad pack এ ক্লিক করুন । তারপরে দেখতে পাবেন Ad pack plan 1, 2, 3,4 এই ভাবে দেওয়া আছে আপনি ১ সিলেক্ট করুন কারণ আপনি যদি পরের গুলো ট্রাই করতে যান তাহলে আপনার মেম্বারশিপ আপগ্রেড করতে হবে । আপগ্রেড করলে আপনি অই অপশন গুলো ব্যবহার করতে পারবেন । তারপরে আপনি পেমেন্ট প্রসেসর সিলেক্ট করে Payza সিলেক্ট করুন অথবা আপনার যেটা ভালো হয় সেটা ব্যবহার করুন । তারপরে আপনি কতটি এড কিনতে চান সেটি উল্লেখ করুন ।
এখানে আরেকটি কথা হলো আপনি ফ্রি মেম্বারশিপে ১০০ টির বেশি এড প্যাক কিনতে পারবেন না । এবং প্রতিটি এড প্যাক এর মেয়াদ কাল ২ মাস । এবং প্রতিটি এড প্যাক থেকে আপনি ০.১ ডলার পাবেন প্রতিদিন । চলুন অংক্টি দেখে নি ।
ধরুন আপনি ১০০ টি এড কিনেছেন তাহলে মাসে আপনার আয় হবে
0.1*100=10 Dollar
10*30=300 Dollar
300*78= 23400 Taka
তাহলে দেখতে পাচ্ছেন আপনার আয় কত হচ্ছে ১০০ টি এড প্যাক কিনে ।যদি আপনার ৪০০ টি এড প্যাক থাকে তাহলে আপনার আয় ৯০ হাজার টাকার মত হবে ।
Mypayingads এর রেফার লিংকঃ
আপনার আয় এইখানেই থেমে থাকছে না , আপনি যদি কাউকে রেফার করতে পারেন তাহলে তার এড প্যাক কিনার অর্থের ১০ % আপনাকে দেওয়া হবে । তাই এইখানে প্রচুর আয়ের সুযোগ রয়েছে ।
যা আপনার কোনোভাবেই মিস করা উচিত নয় ।
Website ক্রেডিটঃ
আপনাকে ১ টি এড প্যাকের জন্য ১০০ ভিজিটর তাও আপনি যে দেশ চান সে দেশের ভিজিটর দেওয়া হবে তাহলে আপনি আয় করার পাশাপাশি আপনার ব্লগের ভিজিটর ও পেলেন । যদি আপনার ১০০ এড থাকে তাহলে আপনি প্রতি মাসে ১০ হাজার কান্ট্রি টার্গেট ভিজিটর পাবেন । অন্য জায়গায় এত ভিজিটর পেতে আপনাকে অনেক টাকা খরচ করতে হত কিন্তু Mypayingsads থেকে আপনি তা ফ্রি পাচ্ছেন সাথে টাকা ও আয় করতে পারছেন , ধন্যবাদ আপনাদের যাদের Mypayingads এর টিউনটি বুঝতে সমস্যা হয়েছে অথবা আরো বিস্তারিত জানতে চান তারা দয়া করে ফেইসবুকে অথবা স্কাইপিতে ( Abdullah49704 ) যোগাযোগ করেন । আমি স্ক্রিন শেয়ার করে সব দেখিয়ে দিব ।
সম্মানিত ভিসিটর আজকের টিউন করার আগে আপানাদের সালাম দিয়ে শুরু করলাম “আসসালামু আলাইকুম”। আশাকরি ভালো আছেন। আমি তারেক মাহমুদ আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম এসইও এর পরিপূর্ণ টিউটোরিয়াল যারা নিজেদের সাইটে এসইও করতে চান তারা আমার টিউটোরিয়াল গুলো দেখে খুব সহজে করতে পারেন। তাছাড়া আপনারা যারা বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে চান তারাও আমার টিউটোরিয়াল দেখতে পারেন। এছাড়াও যে কেউ আমার টিউটোরিয়াল দেখে এসইও শিখতে পারবেন এবং তার ওয়েবসাইট এসইও করতে পারবেন।জি ভাই অনেকতো বকবক করালাম এবার কাজের কথায় আসি নিচের লেখা গুলো পড়ুন। এসইও কি?
গুগল সহ বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনের সাথে আপনার ওয়েবসাইট/ব্লগ এর যে লেনদেন সেটাই এক কথায় এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। সার্চ ইঞ্জিন কি?
সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে এক ধরনের অনলাইন মেশিন যেটি আপনাকে বিভিন্ন তথ্য মুহূর্তের মধ্যে পুরো ইন্টারনেট ঘেটে বের করে দিতে সক্ষম।এটি হয়ে থাকে এক সেকেন্ডেরও কয়েকশ গুন কম সময়ের মধ্যে।
কয়েকটি সুপরিচিত সার্চ ইঞ্জিন সমূহঃ • ১.গুগল.কম-www.google.com • ২.ইয়াহু.কম-www.yahoo.com • ৩.বিং.কম-www.bing.com • ৪.আস্ক.কম-www.ask.com
এছাড়াও পুরো বিশ্বে আরো জানা অজানা কয়েক হাজার সার্চ ইঞ্জিন রয়েছে।
এদের মধ্যে মোস্ট পাওয়ারফুল এবং সর্বাধিক ব্যবহ্রত সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে –গুগল.কম কিভাবে সার্চ ইঞ্জিন কাজ করে?
সার্চ বিভিন্ন সংক্রিয় ক্রওলার(Crawler) বা স্পাইডার পাঠানোর মাধ্যমে অনলাইনের অনুমোদিত প্রায় সকল জায়গা থেকে তথ্য সংগ্রহ করে নিজের কাছে একটি নিরাপদ ডাটাবেজে রেখে দেয়।
এরপর যখন কোন ভিসিটর বা ব্যবহারকারী সার্চ ইঞ্জিনে এসে কোন তথ্য খোঁজার জন্য সার্চ করে তখন সার্চ ইঞ্জিন তখন তার সেই ডাটাবেজ থেকে ওই সার্চ এর সাথে সর্বাধিক মিল সম্পন্ন ও বিশ্বাসযোগ্য ওয়েবসাইট গুলোর লিঙ্ক ব্যবহারকারীর সামনে উপস্থাপন করে।
এটাকে বলা হয়– Search Engine Result Page বা সংক্ষেপে SERP। তাহলো সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজ কী।?
আমারা যখন সার্চইঞ্জিন এ বা গুগল এ কোনো কিছু লিখে সার্চ করি সার্চইঞ্জিন বা গুগল আমাদের যে পেজ এ রেজাল্ট প্রদর্শন করে তাকে সার্চিঞ্জিন রেজাল্ট পেজ বলে। উদাহরণ স্বরূপ আমারা বলতে পারি মনে করেন আপনি এখন সার্চ ইঞ্জিন বা গুগল এ “এসইও” কথাটি লিখে সার্চ করলেন।
এখন সার্চিঞ্জিন বা গুগল তার যে ওয়েবপেজে রেজাল্ট গুলো প্রদর্শ্ন করলো তাকেই বলা হয় সার্চিঞ্জিন রেজাল্ট পেজ। সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজ এর আরো নানা খুঁটিনাটি নিয়ে আমি একটি ভিডিও বানিয়েছি ঐ ভিডিও তে সার্চইঞ্জিন রেজাল্ট পেজ সম্পর্কে অনেক কিছু দেখানো হয়েছে টিউন এ লিখা সম্ভব নয়। তাই ভিডিও টি বানিয়েছি, ভিডিও লিঙ্ক আমি টিউনের নিচে দিসি লক্ষ্য করুন।
কেন গুরুত্বপূর্ণ?
অনলাইনের একটি অনেক বড় অংশ জুড়ে রয়েছে এসইও
। বিশেষ করে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে এসইও এর নাম অত্যন্ত কমন।কিন্ত কেন এর এত চাহিদা? ভেবেছেন কখনো?
তাহলে চলুন জানি,এসইও এর গুরুত্বঃ
বিভিন্ন জরিপে দেখা যায় অনলাইন ব্যবহারকারীদের মধ্যে প্রায় ৬৭% কোনও তথ্য বা সেবা খোঁজার জন্য বিভিন্ন সার্চিঞ্জিনের সহায়তা নেয়,আর বাকি ২৩% বিভিন্ন স্যোসাল মিডিয়ার যেমনঃ ফেসবুক,টুইটার,পিন্টারেস্ট,টাম্বলার ইত্যাদির সাহায্য নিয়ে থাকে। এসইও এর মাধ্যমে প্রাপ্ত কিছু সুবিধাবলি নিম্নরূপঃ
• ১. এর মাধ্যমে একদম টারগেট করা ভিসিটর পাওয়া যায়।
• ২. আজকের ভিসিটরই হবে আপনার ক্রেতা।
• ৩. দিন দিন পণ্যের অনলাইন প্রচার বাড়বে।
• ৪.বিক্রি বাড়বে।
• ৫. অনলাইন এবং ক্রেতাদের মনে একটি ভালো ইমেজ তৈরী হবে যা আপনাকে র্দীঘ সময় আপনাকে ব্যবসা করতে সাহায্য করবে।
ভিসিটর বৃন্দ আমি এসইও কেন গুরুত্বপূর্ণ তা নিয়ে একটি ভিডিও টিটোরিয়াল বানিয়েসি ভিডিও টি নিচ থেকে প্লে করুন এখানে ভিডিও দেখেন
বিশ্বজুড়ে একযোগে বড় ধরনের সাইবার হামলার ঘটনা ঘটেছে শুক্রবার রাতে। প্রথমে ৭৪টি দেশের কথা বলা হলেও বিবিসির সর্বশেষ খবরে বলা হয়েছে বিশ্বের ১০০টি দেশ গতকাল রাত থেকে সাইবার হামলার শিকার হয়েছে। উত্তর আমেরিকা, ইউরোপ থেকে শুরু করে এশিয়া পর্যন্ত অন্তত ১০০টি দেশে এ হামলা করেছেন হ্যাকাররা। এটিই সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে বড় সাইবার হামলা।
পোষ্টটি লিখার আগ পর্যন্ত বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত সর্বমোট ৩০ জন র্যানসমওয়্যার নামক সাইবার হামলার শিকার হয়েছেন।
হামলার ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশও। তবে এ হামলা থেকে বাঁচার উপায় আছে।
ঘাতক র্যানসমওয়্যার কি?
কম্পিউটার কিংবা স্মার্টফোন অন করতে গিয়ে দেখলেন সেখানে লক করা। যে ফাইলেই প্রবেশ করুন না কেন সব লকড। শুধু একটা ই-মেইল দেয়া এবং হ্যাকারের দাবিকৃত অর্থের পরিমাণ উল্লেখ করা। একমাত্র অর্থ পরিশোধ করেই আপনার সব ডাটা বের করার উপায়। ভয়ঙ্কর এ ভাইরাসের নাম র্যানসমওয়্যার। এই র্যানসমওয়্যার ই-মেইল ও মেসেজের মাধ্যমে কম্পিউটারে ছড়িয়ে দিয়েছেন হ্যাকাররা। গতকাল রাত থেকে এ ভাইরাসটি দিয়ে গ্রাহকদের বিপদে ফেলছেন তারা।
এসব হ্যাক করা তথ্যের মধ্যে থাকে ব্যবহারকারীর বিভিন্ন ছবি, ফাইল, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অ্যাকাউন্ট, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ইত্যাদি। শুধু এখানেই শেষ নয়, তারপর এসব তথ্য ফেরত পাওয়ার জন্য ব্যক্তির কাছে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ চাওয়া হয়। অর্থ না দিলে সে তথ্যগুলো নষ্ট করে দেয়া হবে বলেও হুমকি দেয়া হয়।
অন্যদিকে অর্থ দিয়েও সব তথ্য যে ফেরত পাওয়া যাবে সেটাও নিশ্চিত নয় কিংবা আবার যে হ্যাক হবে না তারও কোনো নিশ্চয়তা নেই।
যেভাবে ছড়িয়ে পড়ছে র্যানসমওয়্যার :
মূলত ই-মেইল ও মেসেজ পাঠানো স্প্যাম লিংকের মাধ্যমে ঢুকে পড়ছে র্যানসমওয়্যার। এছাড়া জনপ্রিয় অ্যাপের ছদ্মাবরণেও ডিভাইসে ঢুকে পড়ছে এটি। শুধু তাই নয়, অন্যান্য ভাইরাসের মতো ফিশিং বা স্প্যাম ই-মেইলসহ ভুয়া সফটওয়্যার আপডেটের প্রলোভনেও ছাড়াচ্ছে ক্ষতিকর এ ভাইরাস।
এটি কীভাবে কাজ করে?
হ্যাকার মূলত একটি পাসওয়ার্ড সেট করে অনলাইনে ছড়িয়ে দেয়। ব্যবহারকারীর সব ফাইল আক্রমণের শিকার হয়ে একটি বার্তা দেখায়। হ্যাকার দাবিকৃত অর্থ পেলে কোডটি জানিয়ে দেয়। গ্রাহকের ফাইল পুনরায় ফিরে আসে।
ফেসবুক থেকে কী আক্রমণের শিকার হতে পারি?
হ্যাঁ, ফেসবুক থেকেও আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। ইতোমধ্যে ফেসবুকের ম্যাসেঞ্জার অ্যাপে ছড়িয়ে পড়ছে র্যানসমওয়্যার। এসভিজি (স্ক্যালাবল ভেক্টর গ্রাফিকস) ফরম্যাটের ইমেজ ফাইলের ছদ্মাবরণে এক ব্যবহারকারী থেকে অন্য ব্যবহারকারীর ডিভাইসে ছড়িয়ে পড়ছে এটি। শুধু তাই নয়, ব্যবহারকারীদের অজান্তেই তাদের পরিচিত ম্যাসেঞ্জার ব্যবহারকারীদের কাছে এসভিজি ইমেজ ফাইলটি পাঠাতে থাকে। ফলে দ্রুত ম্যাসেঞ্জারে ছড়িয়ে পড়ছে ম্যালওয়্যারটি।
কতো ধরনের র্যানসমওয়্যার আছে?
অনেক ধরনের র্যানসমওয়্যার রয়েছে, যেমন- Reveton, CryptoLocker, CryptoWall, TorrentLocker, TeslaCrypt, CTB Locker, Fusob, Locky ইত্যাদি। ফাইল এনক্রিপ্ট না হয়ে সিস্টেম লক হয়ে গেলে কম্পিউটার বুট হয়ে সোজা তাদের সেট করা লক স্ক্রিনে এসে বসে থাকে আর সেই আনলক/ডিক্রিপ্ট মেসেজ দেখায়।
র্যানসমওয়্যারে ঝুঁকি এড়ানোর উপায় :
# কম্পিউটারে জরুরি ডাটার জন্য কম্পিউটারে এবং অনলাইনে এবং সিডি/ডিভিডি সবসময় ব্যাকআপ রাখুন।
# স্প্যাম বা সন্দেহজনক মেইল থেকে কখনোই কোনো অ্যাটাসমেন্ট ডাউনলোড করবেন না।
# স্প্যাম বা সন্দেহজনক মেইল থেকে কখনোই কোনো লিংকে ক্লিক করবেন না।
# ম্যাসেঞ্জারে অপরিচিত/সন্দেহজনক কোনো ফাইল আসলে ডাউনলোড দেবেন না।
# অপরিচিত অ্যাপস ইন্সটল করা থেকে বিরত থাকুন।
# যাদের ইতোমধ্যেই আক্রমণের শিকার হয়ে গেছে তারা ‘ক্রিপ্টোড্রপ’ টুলসটি ব্যবহার করুন।
# সফটওয়্যার হালনাগাদ রাখুন।
# সবসময় অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অ্যাকাউন্ট দিয়ে লগইন করবেন না। নিয়মিত ব্যবহারের জন্য লিমিটেড অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করুন।
# মাইক্রোসফট অফিসে ম্যাক্রো বন্ধ রাখুন।
# ব্রাউজার থেকে অপ্রয়োজনীয় এবং আউটডেটেড প্লাগইন মুছে ফেলুন এবং অ্যাড ব্লকার ব্যবহার করুন ।
# ক্যাফে বা অন্যের ডিভাইসে ই-মেইলে লগইন করবেন না।
# স্প্যাম মেইল খুলবেন না।
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, হোটেল, রেস্তোরাঁসহ জনসমাগম হয় এমন জায়গায় (পাবলিক প্লেস) বিনা মূল্যে তারহীন ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক এখন সহজলভ্য। তাই বিনা মূল্যের এই নেটওয়ার্ক পাওয়ামাত্রই অনেকে তাঁদের স্মার্টফোন বা ট্যাবলেট কম্পিউটারে ইন্টারনেট ব্যবহার শুরু করে দেন।
কিন্তু বিনা পয়সার এই ওয়াই-ফাই নিরাপদ কি না, ভেবে দেখেছেন? বিশেষজ্ঞরা বলেন, বিনা মূল্যের ওয়াই-ফাই ব্যবহারের আগে বিবেচনা করে তারপর অনলাইনে যাওয়া উচিত। প্রয়োজনে হোক আর অপ্রয়োজনে, বিনা মূল্যের ওয়াই-ফাই ব্যবহার করে ই-মেইল, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইট ব্যবহারে সতর্ক থাকা উচিত। কারণ, সামান্য অসাবধানতায় আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সাইবার অপরাধীদের কাছে পাচার হয়ে যেতে পারে। সাধারণত তরুণেরা এ ধরনের ঝুঁকিতে বেশি থাকেন।
নতুন ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রেও একই কথা খাটে। ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষায় জেনে নিন কয়েকটি
পরামর্শ:
সচেতন থাকুন
সর্বসাধারণের জন্য বিনা মূল্যে ব্যবহারের ওয়াই-ফাই সাধারণত নিরাপদ হয় না। হ্যাকার চাইলে এই নেটওয়ার্কে ডেটা আদান-প্রদানের সময় আপনার তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে। মনে করুন, কোনো পাবলিক ওয়াই-ফাই ব্যবহার করে ব্রাউজ করা কোনো ওয়েবসাইটে দেওয়া ই-মেইল, পাসওয়ার্ড কিংবা অন্য কোনো তথ্যে প্রবেশ করলেন। একই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করছে—এমন তৃতীয় কোনো ব্যবহারকারীর কাছে ডেটা চলে যেতে পারে। এ জন্য খুব প্রয়োজন না হলে উন্মুক্ত ওয়াই-ফাই ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন এবং ব্যবহারের আগে নিশ্চিত হয়ে নিন, নেটওয়ার্কটি নিরাপদ কি না।
ফোনের অপারেটিং সিস্টেম হালনাগাদ রাখুন
আপনার ফোনের অপারেটিং সিস্টেম হালনাগাদ আছে তো? হালনাগাদ অপারেটিং সিস্টেম শুধু আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোন বা আইফোনের নতুন ফিচারের জন্যই নয়। হালনাগাদ অপারেটিং সিস্টেমে স্মার্টফোন থেকে তথ্য চুরি হওয়া ঠেকাতে বিশেষ ব্যবস্থা থাকে। যখনই ফোনের অপারেটিং সিস্টেম আপডেট আসবে, তা ইনস্টল করে নেবেন। এটা শুধু বিনা মূল্যের ওয়াই-ফাই ব্যবহারের জন্য নয়, বরং স্মার্টফোন নিরাপদ রাখতে তা হালনাগাদ রাখা জরুরি।
উপযুক্ত নিরাপত্তা সফটওয়্যার
যাঁদের প্রায় সময় পাবলিক ওয়াই-ফাই ব্যবহার করার প্রয়োজন পড়ে, তাঁদের স্মার্টফোনে অবশ্যই উপযুক্ত নিরাপত্তা সফটওয়্যার ইনস্টল করা থাকতে হবে। অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের ম্যালওয়্যারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। নিরাপত্তা সফটওয়্যার থাকলে ম্যালওয়্যার স্ক্যান ও তা দূর করা যায়। অনিরাপদ ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কে ঢুকলে ম্যালওয়্যারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
ধীরগতির ওয়াই-ফাইয়ে বিপদ বেশি
উন্মুক্ত ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কে ঢোকার পর যদি গতি খুব ধীর হয়, তবে সেখানে সমস্যা থাকতে পারে। অনেক সময় সাইন-ইন পেজে গিয়ে ধীরগতির ওয়াই-ফাইয়ের কারণে আটকে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটতে পারে। রাউটারে কোনো কারিগরি কৌশল খাটানো থাকতে পারে। অনেক সময় রাউটারে সরাসরি সংযোগের পরিবর্তে অন্য কোনো ডিভাইস ঘুরে রাউটারে যাওয়ার ঘটনা হতে পারে। সাইবার বিশেষজ্ঞদের মতে, পাবলিক ওয়াই-ফাই ব্যবহারে সব ধরনের সাইবার দুর্বৃত্তের সামনে হামলার জন্য সুযোগ তৈরি করা হয়। তথ্য চুরি করতে ব্রাউজিং হিস্ট্রি ছাড়াও ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড হাতিয়ে নিতে পারে দুর্বৃত্তরা।
ফ্রি ওয়াই-ফাইয়ে অনলাইন শপিং বা ব্যাংকিংয়ে না
পাবলিক ওয়াই-ফাই ব্যবহার করে অনলাইনে কেনাকাটা কিংবা ব্যাংকিং লেনদেন অনিরাপদ। মোবাইল ইন্টারনেট এ ক্ষেত্রে নিরাপদ।
টু-স্টেপ অথেনটিকেশন
কোনো অনলাইন সেবা ব্যবহারের আগে অবশ্যই টু-স্টেপ অথেনটিকেশন প্রক্রিয়া চালু করে নিন।
ওয়াই-ফাই বন্ধ করুন
দরকারি কাজ সারা হওয়ামাত্রই উন্মুক্ত ওয়াই-ফাই ব্যবহার বন্ধ করে দিন। যেসব সেবা ব্যবহার করেছেন, সেগুলোতে সাইন-ইন করা থাকলে সাইন আউট করবেন। দ্রুত ওয়াই-ফাই বন্ধ করলে স্মার্টফোনে ম্যালওয়্যার আসবে না।
ভিপিএন ব্যবহার করুন
ভিপিএন ছাড়া পাবলিক ওয়াই-ফাই ব্যবহার করবেন না। এতে অনেক ঝুঁকি কমে। অনেক ভিপিএন মোবাইল অ্যাপস পাবেন।
সাম্প্রতিক সাইবার অ্যাটাক সারা বিশ্বে তোলপাড় ফেলে দিয়েছে। বলা হচ্ছে, দেড়শোটিরও বেশি দেশে হ্যাকাররা নজিরবিহীন এই আক্রমণ চালায়।
আক্রান্ত এসব দেশের হিট ম্যাপের দিকে তাকালে দেখা যায় দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে – ব্রিটেন, অ্যামেরিকা, চীন, রাশিয়া, স্পেন, ইটালি, ভারত থেকে বাংলাদেশ পর্যন্ত।
এতো বড়ো আকারের সাইবার আক্রমণের ঘটনা এর আগে কখনো ঘটেনি।
এই সাইবার হামলা অনেক দেশের স্বাস্থ্য, টেলিকম বা যোগাযোগের মতো গুরুত্বপূর্ণ খাত একেবারে অচল হয়ে পড়ে। বড় ধরনের হামলার মুখে পড়েছে ব্রিটেনের ব্রিটেনের জাতীয় স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। ফলে দেশটির বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা সেবাও বন্ধ রাখতে হয়।
যে কম্পিউটার প্রোগ্রামের মাধ্যমে এই আক্রমণ চালানো হয় তার নাম – র্যানসমওয়্যার। এটি এক ধরনের ম্যালওয়্যার।
ছবির কপিরাইটREUTERSImage captionএতো বড়ো আকারের সাইবার আক্রমণের ঘটনা এর আগে কখনো ঘটেনি
প্রযুক্তিবিদরা বলছেন, এই র্যানসমওয়্যার এমন এক ধরণের ভাইরাস, যা কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় এবং ব্যবহারকারীকে প্রবেশে বাধা দেয়। অনেক সময় হার্ডডিস্কের অংশ বা ফাইল পাসওয়ার্ড দিয়ে এনক্রিপটেড বা লক করে দেয়।
পরে ওই কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রণ ফেরত দেয়ার জন্য মুক্তিপণ বা অর্থ দাবি করা হয়। আর সেটা করা হয় নতুন পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে। ব্যবহারকারীর কাছে সেটা পাঠানো হয় অর্থের বিনিময়ে যা দিয়ে কম্পিউটার ডিক্রিপ্ট করে ফাইলগুলো খুলে দেওয়া সম্ভব।
এরকম একটি হামলার পর সাইবার বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, শিগগিরই আরো একটি বড় ধরনের সাইবার হামলা হতে পারে।
ছবির কপিরাইটEPAImage captionযে কম্পিউটার প্রোগ্রামের মাধ্যমে এই আক্রমণ চালানো হয় তার নাম – র্যানসমওয়্যার। এটি এক ধরনের ম্যালওয়্যার
এই র্যানসমওয়্যার কি এবং কিভাবে হ্যাকিং করা হয় তা নিয়ে শুনুন বাংলাদেশে তথ্য প্রযুক্তিবিদ মিনহার মোহসিন উদ্দিনের সাক্ষাৎকার। সাইবার নিরাপত্তা সহযোগিতা প্রদানকারী সংগঠন ক্রাইম রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস ফাউন্ডেশন বা ক্র্যাফের মহাসচিব তিনি। মি. উদ্দিনের সাক্ষাৎকারটি শুনতে হলে উপরের অডিও লিঙ্কে ক্লিক করুন।
হ্যাকার প্রতিরোধ
এখন এই হ্যাকারদের কিভাবে প্রতিরোধ করা যায় সেটাই সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের কাছে এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
সাইবার অপরাধ ঠেকাতে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদেরকেও প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। কারণ এধরনের অপরাধ মোকাবেলায় পুলিশ এখনও ততোটা দক্ষ নয়।
তারা জানে না এই অপরাধের কি ধরনের ক্লু খুঁতে হবে, সেটায় কোথায় পাওয়া যাবে ইত্যাদি ইত্যাদি।
এবিষয়ে ব্রিটেনে পুলিশ বাহিনীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। তারই অংশ হিসেবে নাটকের মতো একটি ঘটনা সাজানো হয়েছে।
হোটেলের একটি কক্ষে, একজন হ্যাকার, সে হয়তো আন্তর্জাতিক সাইবার অপরাধী চক্রের একজন সদস্য, গোপনে সাইবার আক্রমণের জন্যে প্রস্তুতি নিচ্ছে।
ছবির কপিরাইটSUPERSHABASHNYIImage captionএই হ্যাকারদের কিভাবে প্রতিরোধ করা যায় সেটাই সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের কাছে এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ
অপরাধ সংঘটনের সব ধরনের জিনিসপত্র আছে তার সাথেই। তাকে ধরতে তৎপর পুলিশের সদস্যরা। কোনোভাবে হয়তো পুলিশ তার খোঁজও পেয়েছে। কিন্তু কিভাবে এই কাজটি করতে হবে তার জন্যে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন পুলিশের অভিজ্ঞ কর্মকর্তারা।
তারা বলছেন, এটা সাধারণ ফরেনসিক অপারেশনের মতো বিষয় নয়। অন্যান্য অপরাধের ঘটনা তদন্তে পুলিশ যেভাবে কাজ করে সাইবার অপরাধের বেলায় তাদেরকে সেভাবে কাজ করলে চলে না।
“কারণ এখানে তারা আঙ্গুলের ছাপ, ডিএনএ, রক্ত, অথবা কোন পিস্তল – এধরনের তথ্য প্রমাণ বা আলামত খুঁজে না।”
প্রশিক্ষণের জন্যে যে মহড়াটি সাজানো হয়েছে সেটি তৈরি করা হয়েছে একটি বাস্তব ঘটনার আলোকে। পুলিশকে এখন এধরনের প্রশিক্ষণ দেওয়ার কারণ হচ্ছে, প্রতিদিনই সাইবার অপরাধের ঘটনা বাড়ছে। এবং সেটা বাড়ছে অত্যন্ত দ্রুত গতিতে। অনেক পরিসংখ্যানে বলা হচ্ছে, সারা বিশ্বে যতো অপরাধের ঘটনা ঘটছে, তার অর্ধেকের সাথেই হয়তো সাইবার অপরাধের যোগাযোগ রয়েছে।
ছবির কপিরাইটAFPImage captionর্যানসমওয়্যার এমন এক ধরণের ভাইরাস, যা কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় এবং ব্যবহারকারীকে প্রবেশে বাধা দেয়
কি করতে হবে শুরুতেই? বলা হচ্ছে, প্রথম কাজ হচ্ছে রুটারটি খুঁজে বের করা। অর্থাৎ সেটি কোথায় আছে সেটি জানা।
হোটেলের যে কক্ষটিতে বসে হ্যাকার সাইবার আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছিলো সেখানে আকস্মিকভাবে হানা দেয় পুলিশ বাহিনী। অতর্কিত অভিযান চালিয়ে খুঁজতে থাকে সেখানে কেউ আছে কীনা। চিৎকার করে বলতে থাকে যে যেখানে আছে সেখানেই অবস্থান করতে।
তারা কাউকে খুঁজে না পেলেও পেয়ে যায় একটি ইউএসবি। সেটি লাগানো ছিলো একটি টেলিভিশনের সাথে। তারা দেখতে পায় যে টিভির সাথে ইন্টারনেটের কোন সংযোগ নেই। অর্থাৎ এটা কোন স্মার্ট টিভি নয়। ফলে তারা ইউএসবিটি আন-প্লাগ করে দেয় বা টিভি থেকে খুলে ফেলে।
প্রযুক্তিবিদরা বলছেন, প্রথম কাজটি হলো ওই কক্ষের ভেতরে যতো ধরনের কম্পিউটার আছে সেগুলোকে চালু রাখতে হবে। বন্ধ করে দিলে নষ্ট হয়ে যেতে পারে অপরাধের অনেক ক্লু।
এসবের ইন্টারনেট সংযোগও বিচ্ছিন্ন করা চলবে না। আর তখনই সব তথ্য সহজে সংগ্রহ করা সম্ভব।
তারপর সেখানে কি কি পাওয়া গেলো তার একটি তালিকা তৈরি করতে হবে।
ছবির কপিরাইটREUTERSImage captionহ্যাকাররা এতোই দক্ষ হয় যে তারা নিরাপত্তা বাহিনীর দক্ষতাকেও ছাড়িয়ে যায় কখনও কখনও
এই প্রশিক্ষণে অভিযানের সময় ল্যাপটপ পাওয়া গেলো, পাওয়া গেলো দুটো ফোন। রুটার পরীক্ষা করে দেখা গেলো সেখানে আছে আরো একটি ডিভাইস। সেটিও ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত। কিন্তু ওই ডিভাইসটিকে তখনও খুঁজে পাওয়া যায়নি। কিন্তু তখনও এর সন্ধানে সবাই তৎপর।
কিন্তু এক সময়ে ওটাও পাওয়া গেলো। টেবিলের ওপর একটি ট্রে-র নিচে রাখা ছিলো আরো একটি ট্যাবলেট। সেখানে আরো কিছু তথ্য প্রমাণ পাওয়া গেলো।
পুলিশের কর্মকর্তারা বলছেন, এই প্রশিক্ষণের পর হ্যাকার এবং তার অপরাধের ক্লু খুঁজে বের করার ব্যাপারে এই বাহিনীর সদস্যরা আরো বেশি দক্ষ হয়ে উঠেছে।
“আগে যেটা হতো পুলিশ কিছুই খুঁজে পেতো না। তারা প্রথমেই বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিতো। কম্পিউটারসহ যা কিছু পেতো সেগুলোকে একটা ব্যাগে ভরে তাতে নাম লিখে রাখতো। তারপর সেটাকে অন্যত্র পাঠাতো ফরেনসিক তদন্তের জন্যে। আর সেই তদন্ত সম্পন্ন করতে লেগে যেতো মাসের পর মাসও।”
আসসালামু আলাইকুম। এতদিন তো অনেকভাবে বিটকয়েন আয় করেছেন এবার আয় করুন মোবাইলে গেম খেলে। আমরা মোবাইলে কত গেম খেলে সময় নষ্ট করি। কিন্তু এখন গেম খেলবেন ঠিকই তবে আয়ও হবে। আজ আমি এমন ৫ টা গেমের কথা বলবো যেগুলো খেলার পাশাপাশি আয়ের সুযোগ দেবে। আমি কয়েকবার পেমেন্ট পেয়েছি। মজার ব্যাপার হল আপনি Android বা ios যে ফোন ইউস করেন না কেন আপনি খেলতে পারবেন। আপনাকে শুধু মোবাইল থেকে আপ্স গুলো নামিয়ে আপনার Bitcoin এড্রেস সেট করে নিতে হবে। ব্যাস কাজ শেষ। অবসর সময়েও আয় করার সুযোগ নিশ্চয় কেউ মিস করতে চাইবেন না। আর বিটকয়েনের দাম যেভাবে বাড়ছে তাতে এখনই আয় করার সুবর্ণ সুযোগ। তাই দেরি কেন এখনই নামিয়ে নিন ছোট ছোট ৫ টা গেম।
নতুন/মার্কেটপ্লেস বর্হিরভূত (মার্কেটপ্লেসে হাজারো চেস্টা করে এখনো তেমন কিছু করতে পারেন না) ফ্রিলান্সার? উত্তর যদি হ্যা হয়, তাহলে আর্টিকেলটি বিশেষভাবে আপনার জন্যই। বেশী ভূমিকা না করে সরাসরি কাজের কথায় চলে যাই। তবে হ্যা; সবটুকু আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে না পড়লেও মাঝখানে যে হিসাবটি বুঝানো হয়েছে সেটি মনোযোগ সহকারে বুঝার চেস্টা করেন।
ইতিমধ্যে সবাই নিশ্চয়ই অবগত আছেন যে, আমাদের দেশে ফ্রিলান্সার এত বেশী হয়ে গেছে যে এর চাপ সামলাতে না পেরে আপওয়ার্ক বাংলাদেশ থেকে ফ্রিলান্সার প্রায় নেওয়াই বন্ধ করে দিয়েছে। অন্যন্যা মার্কেটপ্লেসেও নবাগতদের প্রায় একই অবস্থা। কিন্তু যে বুকভরা স্বপ্ন নিয়ে এই ফ্রিলান্সিং সেক্টরে এসেছিলাম তা কি এতসহজেই শেষ হয়ে যাবে?
আমার এই কাজের দক্ষতাকে কি আমি কোন কাজেই লাগাতে পারব না? আমার এতদিন কস্ট করে শেখা জিনিসটা দ্বারা কি আমি কোন benefits পাব না? না। আপনি যদি সত্যি কাজ জেনে থাকেন আবার বলছি আপনি যদি সত্যি সত্যিই কাজ জেনে থাকেন,তাহলে আপনি ইংশাল্লাহ ফ্রিলান্সিং সেক্টরে আপনার একটা অবস্থান তৈরী করে নিতে পারবেন। শুধু প্রচলিত ধারার বাইরে এসে একটু ভিন্নভাবে পথ চলতে হবে। নিজেকে একটু অন্যভাবে জাহির করতে হবে যে “আমি অমুক কাজের এক্সপার্ট,আমি অমুক কাজ খুব ভালো পারি”। এমন অবস্থা সৃষ্টি করতে হবে যে স্বয়ং ক্লাইন্টই আমাকে খুজে নেবে। সেটা কেমনে??
আচ্ছা একটি বিষয় খেয়াল করেছেন কি? আমেরিকান/কানাডিয়ান,অস্ট্রেলিয়ান ইত্যাদি দেশের ক্লাইন্টরা আমাদের দেশের লোকদের দিয়ে কেনো কাজ করায়? তাদের দেশেই তো আরো ভালো ওয়ার্কার আছে। কিন্তু তারপরেও আমাদের দেশের ওয়ার্কার দিয়ে কেন কাজ করায়? কারন,আমাদের দেশে কাজের রেট অনেক কম। এখানে আমি এসইও এর উদাহরণ দিয়ে পুরো বিষয়টি বুঝানোর চেস্টা করব।আপনারা যার যার কাজের সাথে একটু কস্ট করে মিলিয়ে নিয়েন।
একটু ভাবুন,ধরেন একজন অস্ট্রেলিয়ান ব্যাবশায়ী লোক তার business এর জন্য এসইও করাবে।সে কী করবে?সে হয়ত প্রথমেই গুগলে সার্চ করবে ”seo service provider” বা seo service provider in Australia”। আর একটু মিতব্যায়ী হলে হয়ত সার্চ করবে “ lowest seo worker” “cheap seo service provider” ইত্যাদি লিখে।
কারন,সে নিতান্তই একজন ব্যাবশায়ী।তার আপওয়ার্ক,ফাইবার ইত্যাদি সম্পর্কে হয়ত ধারনাই নেই।তাই প্রথমত সে হয়ত গুগলের সাহায্যই নিবে। আর আপনি যদি এইসব কী-ওর্য়াডে ১ম পেইজে আসতে পারেন(শীর্ষে না থাকলেও হবে)। তাহলে??যারা এসইও জানেন তারা হয়ত ঠিকই বুঝে গেছেন তাহলে কী হবে? আর যদি তার বাংলাদেশের এসইও ওয়ার্কারদের কম রেটের কথা জানা থাকে।
হয়ত বেশীরভাগেরই জানা থাকে। কারন,জানা থাকে বলেই তারা ওদের দেশ বাদ দিয়ে বাংলাদেশের ওয়ার্কার হায়ার করে।তারা হয়ত লিখে সার্চ করবে “SEO service provider in Bangladesh” “SEO expert in Bangladesh” “seo specialist in Bangladesh” ইত্যাদি লিখে।আর তার প্রমান নিচে দেখুন-একটু মনোযোগ সহকারে বুঝার চেস্টা করুন।
উপরোক্ত ৬টি কী-ওয়ার্ড নিয়ে গুগলে প্রতি মাসে মোট সার্চ হয়(২৬০+৫৯০+১১০+১৪০+৫৯০+৭০) =১৭৬০ টি
তাহলে প্রতি ৫ মাসে সার্চ হয় ৮,৮০০।কারন,একটা এসইও ফুল প্রজেক্ট শেষ করতে generally ৫ মাস লাগে।তারমানে,একজন ফুল-টাইম এসইও ওয়ার্কারের প্রতি ৫ মাস অন্তর একজন নতুন ক্লাইন্ট লাগে। অর্থ্যাত,একজন এসইও ওয়ার্কারের প্রতি ৫ মাসে একজন ক্লাইন্টই যথেস্ট।এখন কথা হচ্ছে আপনি কি প্রতি ৫ মাসে যেখানে মোট ৮৮০০টি সার্চ হয় সেখান থেকে একজন ক্লাইন্টও পাবেন না!!
আমার হিসাবটা কি বুঝতে পেরেছেন??আরেকটু সহজ ভাষায় বলি- বাংলাদশের ৮,৮০০ জন এসইও ওর্য়াকারের কর্মসংস্থান হতে পারে শুধুমাত্র গুগলেই। তাহলে যেখানে গুগলেই বাংলাদেশের ৮,৮০০জন এসইও ওয়ার্কারের কর্মসংস্থান হতে পারে,তাহলে কী দরকার মার্কেটপ্লেসে দিনের পর দিন অসহায় এর মতো বিনা কাজে পড়ে থাকার??কোন দরকার নাই।
আরে ভাই প্রচলিত ধারা থেকে বের হয়ে এসে ৮০ বিলিয়নের এসইও মার্কেটে নিজের অবস্থান তৈরী করতে পারেছেন না।অথচ নিজেরে এসইও স্পেশালিষ্ট হিসাবে দাবি করছেন?
আরে,আপনি যদি নিজের…সেলফ এসইও..ই করতে না পারেন,তাহলে কীসের এসইও ওয়ার্কার??
এখন আপনি যদি এইসব লো-কম্পিটিটিব কী-ওর্য়াডেও ১ম পেইজে রাঙ্ক করতে না পারেন,তাহলে আমি বলব আপনি এসইও ওয়ার্কারই নন।তাছাড়া এই ইন্টারনেট নির্ভর বাংলাদেশেই বর্তমানে অনেক বিজনেস কোম্পানি আছে যারা নিজেদের সাইটের এসইও করাতে চায়। তারাও গুগলে সার্চ করে এসইও ওর্য়াকার খোজার জন্য। এক্ষেত্রে আপনি লোকাল মার্কেটেই কাজ পেয়ে গেলেন।যেটা করা তুলানামূলক অনেক সহজ।এক্ষেত্রে কমনিকেশন স্কিল দুর্বল হলেও সমস্যা হবে না,আর পেমেন্ট গ্রহনও হবে সহজ।
এখন আরেক প্রশ্ন হলো কাজ না হয় পেলাম কিন্তু পেমেন্ট গ্রহন করব কেমনে??আমাদেরতো পেপাল-টেপাল কিচ্ছু নাই।সমাধান টা একেবারেই সহজ। আপনি just আপনার ওয়েবসাইটে নিজের স্কাইপ,ইমু, whatsapp,facebook ইত্যাদি প্রোফাইল এর লিঙ্ক দিয়ে দেন। ক্লাইন্ট যোগাযোগ করলে তাকে আপনার fiverr,upwork প্রোফাইলের লিঙ্ক দিয়ে দিন এবং তাকে fiverr,upwork এ আসতে বলেন। সহজ,এক ডিলে দুইপাখি।
আবার প্রশ্ন এসে গেলো,ওয়েবসাইট?? আমি তো নতুন/আমারতো কোন নিজস্ব ওয়েবসাইট নেই।নেইতো করে নিন।বাংলাদেশে এখন অনেক ওয়ার্কার ফ্রেন্ডলী ডোমেইন-হোস্টিং প্রোভাইডার আছে।যেখানে২০০০ টাকার ভিতরেই পাবেন ৫০ জিবি হোস্টিং সাথে আনলিমিটেড ব্যান্ডউইথ ও .COM ডোমেইন।
একজন ফ্রিলান্সার ওয়ার্কার এর সেলফ ব্রেন্ডিং এর জন্য পারফেক্ট ওয়েবসাইট।কিছু পেতে হলে ন্যুনতম হলেও আপনাকে ইনভেস্ট করতে হবে।সুতরাং দেরি না করে আজকে থেকেই নিজের ওয়েবসাইট বিল্ড-আপ করা শুরু করেন আর সেখানে নিজের কাজ নিয়ে পারফেক্ট একটা দোকান সাজিয়ে ফেলুন।
যার দরকার সেই আপনাকে নক করবেন।মনে রাখবেন দেরী করলেই কিন্তু পিছিয়ে যাবেন।যেমন,মার্কেটপ্লেসে পিছিয়ে গেছেন।আবার প্রশ্ন এসে যায়,এরকম হোস্টিং-প্রোভাইডার কোম্পানি কই পাব?বাংলাদেশেই পাবেন। যেমনঃ Host4coder.গুগলে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন
অনেকে আবার webhostbd, bdserverhosting,ehost,besthostingbd ইত্যাদি সাইট থেকেও ডোমেইন-হোস্টিং নিতে পারেন।তবে এরা এত স্পেস আর সার্ভিস দিবে না।আর সেলফ ব্র্যান্ডিং করার জন্য ভালো স্পেস এর Hosting আর unlimited bandwidth অনেক প্রয়োজনীয়।
কেননা,আপনাকে সেখানে client কে আকৃষ্ট করার জন্য high quality HD video দেওয়া লাগবে। কেমনে ভিডিও তৈরী করব? youtube এ একটু খুজেন পেয়ে যাবেন ইংশাল্লাহ।
এবার যারা ওয়েব-ডিজাইনার তাদের হিসাবটা একটু দেখাই-
অনুরুপভাবে,গ্রাফিক্স ডিজাইন,ডাটা এন্ট্রি,web development ও অন্যান্য কাজের হিসাবটা আশা করি নিজেরাই করতে পারবেন। আমি মূলত একজন এসইও ওয়ার্কার তাই অন্যন্যা কাজের হিসাবটা ব্যাপকভাবে ব্যাখ্যা সহ করতে পারলাম না। সবার জন্য রইলো অনেক অনেক শুভকামনা। কারো যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে বিনা-দ্বিধায় আমাকে করে ফেলুন-
গত বছরের অক্টোবরে ফায়ারফক্স প্রজেক্ট কোয়ান্টাম ঘোষণা করেছিল। ফায়ারফক্স 57 এ এই প্রকল্পের বেশ কিছু দিক রয়েছে, তাই ফায়ারফক্স এই মুক্তিকে ফায়ারফক্স কোয়ান্টাম বলছে।
ফায়ারফক্স কোয়ান্টাম ফায়ারফক্স 49 এর তুলনায় প্রায় ২ গুন দ্রুত গতির। ফায়ারফক্স কোয়ান্টামের মধ্যে একটি visual রিফ্রেশ রয়েছে (ফোটন)।
ফায়ারফক্স কোয়ান্টামের যাত্রা
গত অক্টোবরে ফায়ারফক্স কোয়ান্টাম প্রকল্পটি ঘোষণা করেছিল, আধুনিক কম্পিউটারের জন্য একটি পরবর্তী প্রজন্মের ইঞ্জিন তৈরি করার প্রচেষ্ট স্বরূপ। তারপর থেকে, তাদের ইঞ্জিনিয়ারিং টিম ফায়ারফক্সকে অবিশ্বাস্যভাবে দ্রুতগতিতে তৈরি করতে তাদের ফোকাসে নিরবচ্ছল হয়েছে।
ইতোমধ্যেই এই বছর তারা ফায়ারফক্সে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ উন্নতি করেছিল যা আগের চেয়ে আরো ভালো করেছে। উদাহরণস্বরূপ, তারা ফায়ারফক্সকে একাধিক প্রসেস ব্যবহার করে চালানোর জন্য রূপান্তরিত করেছিল।উপরন্তু, তারা গেমস-পরিবর্তনযোগ্য বৈশিষ্ট্য যেমন WebAssembly এবং WebVR চালু করেছিল, যা দ্রুততর।
কিন্তু তারা ফায়ারফক্স কোয়ান্টামে একসাথে আরো অনেক প্রকল্প নিয়ে পরিকল্পনা করেছে।
আপনি ফায়ারফক্স কোয়ান্টামের গতি পরিমাপ করতে সক্ষম হচ্ছেন। ব্রাউজারের পারফরম্যান্সের আনুমানিক গতি পরিমাপের এক সহজ উপায় স্পিডোমিটার ২.0, একটি (still-in-development) বেঞ্চমার্ক যা আধুনিক ওয়েব অ্যাপ্লিকেশানগুলির সূচনা করে। ফলাফলগুলি কম্পিউটার এবং অ্যাপ্লিকেশন যা আপনি সক্রিয়ভাবে ব্যবহার করছেন তার উপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হয়, কিন্তু অপেক্ষাকৃত সামঞ্জস্যপূর্ণ এক জিনিস হল ফায়ারফক্সের তুলনায় ফায়ারফক্স কোয়ান্টাম 2 গুন দ্রুত গতির.
ফায়ারফক্স ঐতিহাসিকভাবে বেশিরভাগই একক CPU- র উপর চালিত হয়, কিন্তু ফায়ারফক্স কোয়ান্টাম ডেস্কটপ এবং মোবাইল ডিভাইসের একাধিক CPU কোরের সুবিধার উপর চালিত হবে। আপনার কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার এর উন্নত ব্যবহার ফায়ারফক্স কোয়ান্টামকে নাটকীয়ভাবে দ্রুততর করে তুলবে। ফায়ারফক্সের নতুন সিএসএস ইঞ্জিন একক কোরের ধীর গতিতে চলার পরিবর্তে, একাধিক CPU কোরের সাহায্যে দ্রুত চলবে। অন্যান্য ব্রাউজার এইটা করতে পারেনা।
ফায়ারফক্স কোয়ান্টামের ফলাফল প্রায়ই ক্রোমের তুলনায় দ্রুততর, প্রায় 30% কম RAM ব্যবহার করে।
এটি গুরুত্বপূর্ণ যে ব্যবহারকারীরা মনে করেন যে তারা একটি ভাল চিন্তাভাবনা এবং উচ্চ কর্মক্ষমতা সম্পন্ন পণ্য ব্যবহার করছেন। এই সমস্ত উন্নতিগুলির প্রতিফলন করার জন্য, তারা তাদের ফোটন প্রকল্পের মাধ্যমে ফায়ারফক্সের ইউজার ইন্টারফেসকে সংহত ও পুনর্বিন্যস্ত করেছে।
নতুন ডিজাইনের সাথে, ফায়ারফক্স একটি নতুন ইন্টারফেসের সাথে এগিয়ে যাবে। এটা নিশ্চিত যে ফোটন, ফায়ারফক্সের কোয়ান্টাম ব্যবহারকারীদের আধুনিক নতুন ডিজাইনের দ্বারা প্রভাবিত করবে যা তাদের চাহিদাগুলিকে প্রথমে রাখবে। ফোটন শুধু ভাল দেখায় না, এটা আরো স্মার্ট।
পকেট বিল্ট ইন
আইওএস এবং অ্যান্ড্রয়েডের জন্য পকেট এপ্লিকেশনের সাথে, যেখানেই আপনি যান আপনার সংরক্ষিত কাহিনিতে অফলাইন অ্যাক্সেস থাকবে।
আপনি যদি ইতিমধ্যেই ফায়ারফক্স ব্যবহার করে থাকেন তবে আপনি 14 নভেম্বর স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফায়ারফক্স কোয়ান্টামে আপগ্রেড পাবেন। কিন্তু, যদি আপনি এখনই উপভোগ করতে চান তবে আপনি ডেস্কটপ, অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস এ বিটাতে এটি ব্যবহার করতে পারেন। অথবা, আপনি যদি একজন ওয়েব ডেভেলপার হন, তাহলে ডেভেলপার সংস্করণটি ডাউনলোড করুন।
গত কয়েক বছরে ফায়ারফক্সের অনেক পরিবর্তন হয়েছে এবং আরও অনেক কিছু রয়েছে।